এই সমস্ত শক্তি, চরমপন্থী সংখ্যাগরিষ্ঠ বা সংখ্যালঘু গোষ্ঠী যারই প্রতিনিধিত্ব করুক না কেন, তাদের বিরুদ্ধে অবশ্যই দেশের নিয়মিত আইন ব্যবহার করে এবং দৃঢ় প্রশাসনিক পদক্ষেপের মাধ্যমে লড়াই করতে হবে।

এই সমস্ত শক্তি, চরমপন্থী সংখ্যাগরিষ্ঠ বা সংখ্যালঘু গোষ্ঠী যারই প্রতিনিধিত্ব করুক না কেন, তাদের বিরুদ্ধে অবশ্যই দেশের নিয়মিত আইন ব্যবহার করে এবং দৃঢ় প্রশাসনিক পদক্ষেপের মাধ্যমে লড়াই করতে হবে।
ইরানের বিভিন্ন ছোট বড় শহরের রাস্তায় হাজার হাজার মানুষ সগর্বে কাঁদানে গ্যাস, লাঠি, বন্দুকের মোকাবিলা করছেন। আশ্চর্য অংশগ্রহণ পুরুষদের। এখনো অবধি ৪১ জনকে প্রকাশ্যে গুলি করে মেরেছে ইরানের পুলিশ এবং নিরাপত্তা কর্মীরা।
কেরালার জনগণ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও শান্তির প্রতি দৃষ্টান্তমূলক অঙ্গীকারের জন্যই সুপরিচিত। তারা কোনো চরমপন্থী হিংসাত্মক কর্মকাণ্ড সহ্য করবে না।
একেক বার পরস্পরকে বলি, নিজেদেরই, থাক, এখনই যাব না তাহলে!
লক্ষ লক্ষ কৃষকজনতার গৌরবময় সশস্ত্র সংগ্রামকে মর্যাদা দিতে এবং সেই লড়াইতে অসংখ্য শহীদের স্মৃতিতে উৎসর্গীকৃত দিবস হিসাবেই সিপিআই(এম) নিজামের আত্মসমর্পণের দিনটিকে পালন করবে
মানুষের স্বার্থে ন্যায্য অধিকারের লড়াইতে একচুল জায়গা ছাড়া হবে না, বাকি রইল আমাদের উপরে হামলা, আক্রমন ও হুমকি সহ যা কিছু- হম দেখেঙ্গে।
১৯৯১ সালে প্রণীত বিধানটির লক্ষ্য ও অবস্থানের গুরুত্ব মাথায় রেখেই কঠোরভাবে এই আইন প্রয়োগের জন্য নিজেদের সোচ্চার সমর্থনকেই পুনর্ব্যক্ত করছে সিপিআই(এম)।
ব্রিটিশ শাসনকালে এইসকল দুর্ভিক্ষ অন্তত ৮.৫ কোটি মানুষের প্রাণ কেড়ে নিয়েছে, এটা ব্রিটিশ সরকারেরই হিসাব। তাহলে সহজেই অনুমেয় প্রকৃত সংখ্যাটা কতটা বেশি হতে পারে।
“চোর ধরো, জেল ভরো।” এ বাংলা কখনও এই শ্লোগান শোনার জন্য অভ্যস্ত ছিল না! কিন্তু বাধ্য হচ্ছে মানুষ, বাধ্য হচ্ছে বামপন্থীরা এরাজ্যের রাজনীতিকে দুর্নীতিমুক্ত করতে।
গুজবের নথি থাকে না। মিথ্যার থাকে না ‘কাগজ’ কিংবা আলমারি। বামফ্রন্ট সততার সঙ্গে সরকার চালিয়েছে— প্রমাণ করেছেন মমতা ব্যানার্জিই।