বইয়ের পাতায় ছোট্ট অলিভারের দুঃখ সম্পর্কে পড়ে, অনুভব করে এদেশের শৈশব বালিশে মুখ গুঁজে কাঁদতে কাঁদতে ঘুমিয়ে যাওয়া স্বপ্নে যবে থেকে নিজেকে অলিভারের বন্ধু করে তুলেছে- আসল বিশ্বায়ন ঘটেছিল তখনই।
Category: Campaigns & Struggle
Ideas are bulletproof...
২০ জানুয়ারী ২০২৩ (শুক্র বার) বাংলা ১৯২৮ সালে ১৪ ই জুন আর্জেন্টিনার রোজারিওতে জন্ম। নানান শারীরিক অসুস্থতা সত্ত্বেও প্রচুর অধ্যাবসায়ের
কিউবা- এক অনন্য সমাজতান্ত্রিক নির্মাণ...
১৯ জানুয়ারি, ২০২৩ অব্যাহত মৃত্যুমিছিলে ক্রমশ মানবশূন্য হতে চলেছে ইতালির তুরিণ। মারণ করোনার দাপটের থেকে সভ্যতা টিকিয়ে রাখার লড়াইয়ে মুখ
দ্য ব্যানার অব হিউম্যান ডিগনিটি’
১৮ জানুয়ারী ২০২৩ সম্ভ্রমের দূরত্ব হেলায় ঠেলে সরিয়ে তাঁকে অনায়াসে জড়িয়ে ধরা যায়। কারন — ভালোবাসা বিপ্লবীর অর্দ্ধেক স্থপতি।তাঁর উপস্থিতিতে
“চে” কি একটা চাবুকের নাম ?
১৮ জানুয়ারি ,২০২৩ সন্ধে নামছে আস্তে ধীরে যখন শহরে তখনই মোড়ের মাথায় দেওয়ালে সাঁটানো ছবিটার দিকে থমকে একদৃষ্টিতে তাকিয়ে এক
আমার সন্তানদের প্রতি
তোমাদের বাবা এমন একজন মানুষ ছিলেন, যিনি তার মন যা চেয়েছে সেইমতো কাজ করেছিলেন। যিনি তার বিশ্বাসের প্রতি ছিলেন সম্পূর্ণ অবিচল। একজন ভালো বিপ্লবী হয়ে ওঠো। কৌশল আয়ত্ত করতে কঠোর অধ্যয়ন করো, যা তোমাদেরকে প্রকৃতির উপর নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা দেয়।
হিলদার প্রতি
আমি এখন তোমাকে চিঠি লিখছি, যদিও তুমি এই চিঠিটি অনেক পরে পাবে, অনেক পরে। কিন্তু আমি তোমাকে জানাতে চাই যে আমি তোমার কথাই ভাবছি। আশাকরি তুমি একটি খুব শুভ জন্মদিন কাটাচ্ছো। তুমি এখন প্রায় একজন পূর্ণ নারী। যেভাবে ছোটদের লিখি সেভাবে তোমাকে লিখতে পারি না।
ভারতের দিকে চেয়ে- চে
অ্যালেইদা আর এস্তেফানিয়া’রা দেখে যাবেন কলকাতাও বিপ্লবী চেনে।
সর্বহারার আন্তর্জাতিকতাবাদের ‘রোল মডেল’ -শান্তনু দে....
১৫জানুয়ারী,২০২৩ তাঁর কাছে দেশ মানে ছিল বিশ্ব, জাতি মানে মানবতা, আর ধর্ম মানে বিপ্লব। তিনি ছিলেন নীতির প্রশ্নে অটল। লক্ষ্যে
আমাদের অতি সাধারণ পরিবার
আমরা কখনও কোনো বিশেষ সুবিধা পাই সেটা আমার বাবা পছন্দ করতেন না। মা’ও সেই পথ অনুসরণ করেছিলেন। চার শিশু সন্তান নিয়ে মা বিধবা হওয়ার ফলে বাবার বন্ধুরা সাহায্য করতে চেয়েছিলেন। বাবার মতো স্নেহ তাঁরা দেখাতে না পারলেও বিভিন্ন জিনিস দিয়ে সাহায্য করতে চেয়েছিলেন। তবে মা তাদের সে কাজ করতে দেন নি। তিনি আমাদের বলেছিলেন- ‘সবসময় নিজের পা মাটিতে শক্ত করে রাখবে, যা নিজেরা আয় করো নি তা যেতে দাও।’ এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা ছিল।