প্যালেস্তাইনের পক্ষে দুনিয়াজুড়ে জনসমর্থন ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে।

প্যালেস্তাইনের পক্ষে দুনিয়াজুড়ে জনসমর্থন ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে।
একে অন্যের থেকে বিচ্ছিন্ন করে রাখাই সংঘের রাজনীতি, ধর্ম, জাতি, ভাষা এসবই সেই রাজনীতির একেকটি কৌশল।
মূল লক্ষপথে অবিচল থেকে এগিয়ে চলা, এটাই তো কমিউনিস্টদের সব থেকে বড়ো বৈশিষ্ট্য।
রাশিয়া, চীন, ইরানের সম্পর্ক এখন পশ্চিমের নব্য রক্ষণশীলদের কাছে নতুন ‘শয়তানের অক্ষ।
আসুন ওদের রাজনীতির পিছনের নীতিকে আমরা মানুষের কাছে নিয়ে যাই।
ঠিক কে লিখেছিল বলা মুশকিল। কিন্তু এই বাংলার কথা, শ্রমজীবী, গ্রামীণ সমাজের কথা বারংবার উঠে এসেছে প্রথম আন্তর্জাতিক ও মার্কসের কথায়।
‘ইংল্যান্ড যেমন ইংলিশদের, ফ্রান্স যেমন ফরাসীদের, প্যালেস্তাইনও সেভাবে আরবদের। সে কারণে আরবদের উপরে ইহুদিদের চাপিয়ে দেওয়া ভুলও অমানবিক। প্যালেস্তাইনে যা চলছে তাকে কোনওরকম নৈতিক আচরণবিধি দ্বারা বৈধতা দেওয়া যায় না।’
আজকের দুনিয়াতেও বিপ্লবের বাস্তবায়নে পুনরায় জোয়ার উঠবে, আগামিদিনে কোনও এক প্রান্তে আবার উচ্চারিত হবে সেই আহ্বান।
বকেয়া মজুরি প্রদান করো। এখনি রেগার কাজ চালু করো। চোরেদের জেলে ভরো।
মতাদর্শ বাদ দিয়ে রাজনীতি কিংবা এই দুটিই ব্যতিরেকে সংগঠন, সংগ্রাম কোনোটাই হয় না। এই চারটি বিষয় পরস্পর পরস্পরের সাথে সম্পর্ক যুক্ত।