চুপিসারে কোনোরকম আলোচনা ছাড়া বিজেপির শিক্ষানীতি চাপানোর চেষ্টা কেন করছেন মুখ্যমন্ত্রী? কোন অঙ্কে?

চুপিসারে কোনোরকম আলোচনা ছাড়া বিজেপির শিক্ষানীতি চাপানোর চেষ্টা কেন করছেন মুখ্যমন্ত্রী? কোন অঙ্কে?
বিরোধী রাজনৈতিক দলের নেতৃত্ববর্গকে নানাভাবে মানহানির মামলায় জড়িয়ে ফৌজদারি বিধির আওতায় ফেলতে চাইছে বিজেপি
রাজনৈতিক পদক্ষেপ যা অর্থনৈতিক পদ্ধতিকে চালনা করছে তা পুঁজির একত্রীভবণকে আরো ত্বরান্বিত করবে যা আর্থিক ব্যবস্থাকে ভঙ্গুর করে দেবে। শ্রমজীবী মানুষের ভাতা ও জীবনমানের উপর নিত্যনতুন আক্রমণ লক্ষ্য করা যাবে।
সমগ্র জেলায় রাজস্ব আদায় সম্পূর্ণ বন্ধ আছে, সর্বত্র ভয়ঙ্কর অরাজক অবস্থা চলছে, কোন জমিতে এখনও পর্যন্ত লাঙলের একটি আঁচড়ও পড়ে নাই
গণতান্ত্রিক অধিকারের পক্ষে যেকোনো লড়াইতে আমরা সংগ্রামী মানুষের সহযোদ্ধা, এই অনুভবেই আমাদের পথ চলা জারী রয়েছে।
আগামিদিনে লড়াইয়ের জন্য জরুরী শক্তিতে সঞ্জাত হয়ে মানুষের অধিকার ও স্বার্থরক্ষার সংগ্রামে নিজেদের অঙ্গীকার অনুযায়ী সিপিআই(এম) এগিয়ে চলবে।
সিপিআই(এম) বরাবরই বলেছে যে নির্বাচন কমিশনের নিয়োগটি স্বচ্ছ ও গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে, সিবিআই ডিরেক্টর, লোকপাল ইত্যাদি নিয়োগের বিষয়ে সংসদ যা আইন করেছে , অনুরূপ ভিত্তিতে হওয়া উচিত।
তুরস্ক স্টেট কন্ট্রোলড বলে তার ক্ষেত্রে ত্রাণের কোনো সমস্যাই নেই, কিন্তু সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আসাদ যখন বর্ডারের উপর নিয়ন্ত্রণ চাইছেন, তাকে দোষারোপ করছে অ্যামেরিকা।
আজকের দিনে মোদী-আদানির সেই বন্ধুত্বই হল ভারতের ক্ষেত্রে কর্পোরেট-সাম্প্রদায়িক আঁতাত। এই রাজনীতির স্বরূপ বুঝতে এই মুহূর্তে এটাই সবচেয়ে ভালো উদাহরণ।
এইসব রাজনৈতিক ব্যাক্তিরাই সবসময় দেশের সুরক্ষা ও সার্বভৌমত্বের প্রসঙ্গে প্রবল চিৎকার চেঁচামেচি করেন। এরাই আবার জাতীয় সম্পদগুলি নিঃশব্দে বেচে দেন।