বর্বরদের সংখ্যাগরিষ্ঠের গাজোয়ারিটিও গণতান্ত্রিক হয় না। আমাদের দেশের সংবিধান সেই মূল্যবোধেই নির্মিত।

বর্বরদের সংখ্যাগরিষ্ঠের গাজোয়ারিটিও গণতান্ত্রিক হয় না। আমাদের দেশের সংবিধান সেই মূল্যবোধেই নির্মিত।
১৮২৯ সালে আজকের দিনে সতীদাহ প্রথা রদের আইন পাশ হয়, বাংলার গভর্নর তখন উইলিয়ম বেন্টিংক।
কৃষিকাজ বিহীন কৃষিবিপ্লব বোধহয় একেই বলে!
আমাদের লক্ষ্য, এমন এক ধরণের মানুষ তৈরি করা, যে হবে সহনাগরিকদের সত্যিকারের সহকর্মী।
লেনিন তাঁকে একজন ‘অসাধারণ প্রতিভাবান মানুষ’ বলে প্রশংসা করতে কুন্ঠা করেননি।
চাকরি হয়নি। লক্ষ লক্ষ শূণ্য পদ। এমপ্লয়মেন্ট ব্যাঙ্ক থেকে কত চাকরি হয়েছে সরকারই বলতে চাইছে না।
এ দেশের রাষ্ট্রায়ত্ত্ব ক্ষেত্রকে রক্ষা করা ও পুনরুজ্জীবন করার উদ্দেশ্যে ধারাবাহিক লড়াই অবশ্যই চলবে।
পুঁজিপতিদের বাদ দিয়ে একটি আধুনিক অর্থনীতির নির্মাণ সম্ভব, জ্ঞান বিজ্ঞানের প্রসার সম্ভব, সাংস্কৃতিক ঔৎকর্ষ সম্ভব, তা বলশেভিক বিপ্লব দেখিয়ে দিল।
কেন্দ্রীয় সরকার কেন উদ্ধারকাজে আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞ ও সংস্থার সাহায্য চায়নি তাও স্পষ্ট নয়।
‘না এলে মজুরটির পরিবার অনাহারে থাকত’’!