রাজ্যব্যাপী আন্দোলনের আহবান।

রাজ্যব্যাপী আন্দোলনের আহবান।
একটি সুন্দর আগামীর ভবিষ্যতের দিকে সংগ্রাম পরিচালনা করা ।
অন্তত পনেরো হাজার মানুষ কাজ হারাবেন।
সুদীপ দত্ত মহান মে দিবসের আহ্বান! গৌরবময় মে দিবসের ঘটনাটি প্রকৃতপক্ষে শিল্প শ্রমিকদের প্রথম গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য যা বিশ্বব্যাপী শ্রমশক্তির মধ্যে
শোষণ শুধুই শোষণ: কাহিনী ১: -১৮৬৩ সালে জুনের শেষ সপ্তাহে লন্ডনের দৈনিক পত্রিকায় ‘অতিরিক্ত খাটুনির ফলে মৃত্যু ‘শীর্ষক একটি উত্তেজনাপূর্ণ
৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ বুধবার ১৯৪৩-এ বাংলার মন্বন্তর। প্রায় ৩০লক্ষ মানুষের মৃত্যু হয়েছিল। আর সেই সময়েই হিন্দুত্ববাদীদের ঠিক বিপরীতে দাঁড়িয়ে মহিলাদের
এই প্রথম শ্রমিকশ্রেণি সমস্ত শিল্পে তার শক্তিশালী হাতিয়ার ধর্মঘটকে ব্যবহার করল একটি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যের জন্য এবং দেখালো সাধারণ মানুষকে জড়ো করতে পারার দক্ষতা
অতিমারিকালীন পরিস্থিতির সময় শ্রম আইন অকার্যকারি করার নেতৃত্ব দিয়েছিল বিজেপি পরিচালিত রাজস্থান সরকার। বিজেপি পরিচালিত উত্তর প্রদেশ সরকার বলেছিল শ্রম আইন স্থগিত রাখো তিন বছরের জন্য। মধ্যপ্রদেশের সরকার বলেছিল চুলোয় যাক শ্রম আইন ১০০০ দিনের জন্য। বিজেপির গুজরাট সরকার বলেছিল চাপা রাখো শ্রম আইন ১২০০ দিনের জন্য।
মে দিবস শুধু একটি ঘটনা নয়, ভবিষ্যতের দিক নির্দেশক। আন্দোলন একই পদ্ধতিতে চলবে মনে করার কোন কারণ নেই। সব লড়াইয়ে শ্রমিক শ্রেণী জিতবে এটাও ভাবার কোন কারণ নেই। মানুষ তৈরির প্রতিষ্ঠান ট্রেড ইউনিয়ন। সেই ট্রেড ইউনিয়নের কাজই হবে শ্রমিককে তার নির্দিষ্ট শ্রেণীতে প্রতিষ্ঠা করা ও যোগ্যতার সঙ্গে উত্তীর্ণ হওয়া।
মানবসভ্যতা প্রতিদিন একটু একটু করে এগিয়ে যায় শ্রমিকের রক্ত জল করা ঘামে।এই সভ্যতা তৈরিই হয়েছে শ্রমের বিনিময়ে। তাই এই সভ্যতার ইতিহাসে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে আছে শ্রমিক শ্রেণি। শিল্প বিপ্লবের পর বিশ্বের নানান প্রান্তে শ্রমঘন এলাকা তৈরি হয়েছে, যেখানে বিপুল পরিমাণ শ্রমিক একটি কারখানা বা শিল্পকে কেন্দ্র করে একত্র হয়েছে।