Shylock's Cut

শাইলকের সহমর্মিতা অথবা অনর্থনীতি

মূল্যবৃদ্ধির প্রসঙ্গে আমাদের শেষ কথা পাল্টাচ্ছে না। নয়-উদারবাদ উৎখাত না হওয়া পর্যন্ত স্থায়ী সুরাহার কোন সম্ভাবনাই নেই। নির্মলার বচনে সেই অনর্থনৈতিক সত্যই সামনে এসেছে।

লেননের গান, ওয়ার ইজ ওভার...

‘যুদ্ধে সব থেকে ক্ষতি হয় গরিব মানুষের, হাহাকার লেগে গেছে উজহোর্ড এ, যুদ্ধ ফিরলেই আবার ফিরে যাবো, ফাইনাল পরীক্ষা দেব, আর আমি ঠিক করে নিয়েছি ডাক্তার হয়ে যেখানে যুদ্ধ হবে সেখানে ছুটে যাবো বোমায় ঝলসে যাওয়া মানুষদের বাঁচাতে, খুব দরকার খুব দরকার, যুদ্ধের সময়ে আহত মানুষের পাশে থাকা, বাঁচিয়ে তোলা। দেখবো কে জেতে মিসাইল না জীবনদায়ী ওষুধ!’

ইউক্রেনে যুদ্ধপরিস্থিতিতে আইএমএফ’র ভূমিকা

পুতিন যা করছেন তাকে কোনোভাবেই আন্তর্জাতিক লগ্নী পুঁজির আধিপত্যের বিরুদ্ধে লড়াই বলা যায় না। আন্তর্জাতিক লগ্নী পুঁজির স্বার্থে কাজ করে এমন সংস্থার হাতের পুতুল কোন প্রতিবেশী দেশের আধিপত্যের বিরুদ্ধে আদর্শগত সংগ্রাম পরিচালনা করার মতো কোনও সমাজতান্ত্রিকও তিনি নন। তার উদ্বেগ শুধুমাত্র রাশিয়ার নিরাপত্তা সংক্রান্ত, ন্যাটোর নিয়ন্ত্রণের বাইরে থাকা রাশিয়ার এলাকাতেই সেই দুশ্চিন্তা সীমাবদ্ধ৷ আইএমএফ’র তরফে দেয় ‘সহায়তা’র বদলে ইয়ানুকোভিচকে তিনি যে বিকল্প সাহায্যের প্রস্তাব দিয়েছিলেন তারও উদ্দেশ্য ছিল এটুকুই। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক স্বার্থের পক্ষে আইএমএফের ভূমিকা নিয়েই তিনি চিন্তাগ্রস্থ, সাধারণভাবে নয়া-উদারনীতির প্রবর্তক হিসেবে আইএমএফের ভূমিকা নিয়ে তার কোন মাথাব্যাথা নেই। নয়া-উদারবাদ যেভাবে জনজীবনে গভীর অসাম্য এবং চূড়ান্ত দারিদ্র ডেকে আনে, পুতিন এখনও অবধি তার চাইতে খুব একটা বেশি কিছু অর্জন করতে পারেন নি এটুকু বলাই যায়।

General Secretary States

ইউক্রেন: শান্তি ও নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে বাস্তব অগ্রগতি নিশ্চিত করতে হবে

উপসাগরীয় যুদ্ধ, লিবিয়া সঙ্কট বা অন্য কোথাও একই পরিস্থিতিতে হাজার হাজার ভারতীয়কে সরিয়ে নেওয়ার গর্বিত অতীত রেকর্ড রয়েছে ভারতের।ভারত সরকারকে সম্পূর্ণ মনযোগ দিয়ে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় সমস্ত ভারতীয়কে সরিয়ে নিতে হবে।

ন্যাটো’র চাপিয়ে দেওয়া সংঘাত অবিলম্বে বন্ধ হোক-শান্তনু দে

সোভিয়েতের বাহাত্তর বছরে কোনও সংকট ছিল না। রাশিয়া ও ইউক্রেনের মানুষ ছিলেন শান্তিতে। পরস্পরের সঙ্গে ছিল নিবিড় বন্ধুত্ব। ইউক্রেনের এই