হিজাব পরিহিতা ছাত্রীদের শিক্ষার সুযোগ থেকে সরিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত আসলে মুসলমান সম্প্রদায়কে দ্বিতীয় শ্রেণীর নাগরিক হিসাবে বিবেচনার কৌশল। এই ঘটনায় দেশের নাগরিকদের এক অংশের সাংবিধানিক অধিকারের প্রশ্ন জড়িয়ে রয়েছে। এই ঘটনায় আক্রান্ত এক ছাত্রী কর্ণাটক হাইকোর্টে বিচার চেয়ে দরখাস্ত জমা করেছেন। হাইকোর্টের এক বৃহত্তর বেঞ্চে সেই দরখাস্তের ভিত্তিতে রায় ঘোষণা করা হবে। আমাদের দেশের সংবিধানে সংখ্যালঘুদের অধিকার প্রসঙ্গে যেসকল নিশ্চয়তা রয়েছে, তার ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট প্রসঙ্গে কর্ণাটক সরকারের পক্ষপাতদুষ্ট নির্দেশনামা সরাসরি খারিজ হবে এমনটাই আশা করা যায়।