৮ নভেম্বর ২০২৩ ,বুধবার সমাজ বদল হয়েছে আগেও, যুগে যুগেই। এক ধরনের সমাজ এসে আরেক ধরনের সমাজকে উৎখাত করেছে। প্রকৃতির
Tag: rabindranath tagore
সভ্যতার শেষ পুণ্যবাণী - শমীক লাহিড়ী
২৫ শে বৈশাখ ১৪১৯, (মঙ্গলবার) “যুদ্ধের দামামা উঠল বেজে,ওদের ঘাড় হল বাঁকা, চোখ হল রাঙা,কিড়মিড় করতে লাগল দাঁত।মানুষের কাঁচা মাংসে
রবীন্দ্রনাথ - ঝঞ্ঝারাতের আলোকদিশারী - সুব্রত দাশগুপ্ত
২৫ শে বৈশাখ ১৪১৯,(মঙ্গলবার) আলোচনা শুরু করা যাক কবি বিষ্ণু দে ‘ র কবিতার অংশ উদ্ধৃত করে —‘ তুমি কি
সহপথিক রবীন্দ্রনাথ
রবীন্দ্রনাথের ঘনিষ্ঠতম বৃত্তে থাকা বামপন্থী সৌমেন্দ্রনাথ ঠাকুর বলেছেন, রবীন্দ্রনাথ আধ্যাত্মিক ছিলেন সত্যিই, তাঁর কাছে আধ্যাত্মিকতার অর্থ ছিল ভিন্ন। যে সময়খন্ডে ব্যক্তি-আমি বাস করি সেই খন্ডকাল যে চিরকাল বা অনন্ত সময়েরই অখন্ড অংশ কিংবা যে খন্ডিত ভুবনে আমার বসত সে যে অনন্ত ভুবনেরই অখন্ড অংশ, এই সম্পর্কিত চেতনাকেই রবীন্দ্রনাথ বলেছেন আধ্যাত্মিক চেতনা। রবীন্দ্রনাথের মতে আধ্যাত্মিকতার প্রকাশ ত্যাগে। ‘ত্যাগ’ শব্দটিকেও তিনি ব্যাখ্যা করেছেন সচরাচর অর্থের বাইরে গিয়ে।
বঙ্কিমচন্দ্রের ‘কম্যুনিস্ট’ প্রসঙ্গ, রবীন্দ্রনাথের উত্তর, ‘সনাতন’-র বিদায় বিপ্লবে
রাশিয়ার এই গুণগত পরিবর্তনের অনুঘটক ছিল নভেম্বর বিপ্লব। পৃথিবী জানে। ‘কয়েক বৎসর পূর্বে ভারতবর্ষের’ মত রাশিয়াকে বলা হত ‘ইউরোপের পিছনের উঠোন।’ বিপ্লব পরবর্তী রাশিয়া সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথের উপলব্ধি কী ছিল? তাঁর দেখা রাশিয়াকে তিনি অভিহিত করলেন,‘পাশ্চাত্য সভ্যতার প্রাঙ্গন দ্বার।’ ঠিক কী লিখলেন ২৫শে সেপ্টেম্বর, ১৯৩০-র চিঠিতে? কবি লিখলেন,‘‘মনে মনে ভাবছিলুম, ধনশক্তিতে দুর্জয় পাশ্চাত্য সভ্যতার প্রাঙ্গনদ্বারে ঐ রাশিয়া আজ নির্ধনের শক্তিসাধনার আসন পেতেছে সমস্ত পশ্চিম-মহাদেশের ভ্রূকুটিকুটিল কটাক্ষকে সম্পূর্ণ উপেক্ষা করে, এটা দেখবার জন্যে আমি যাবো না তো কে যাবে?’’
দুই কবি - এক মানস
আমি যদি আজ তরুণ হতাম তাহলে তখন আমার ক্ষেত্রে ঐ সুর বাজত
রবীন্দ্রনাথ ও ফ্যাসিবাদ
ফ্যাসিস্টদের প্রচার কৌশল ও বাক চাতুর্যে অনেক বিদ্বান মানুষও সাময়িকভাবে প্রভাবিত হয়ে পড়েছেন নানান সময়ে। ধীরে ধীরে সত্য উন্মোচিত হয়েছে। আমাদের দেশে এখন তাই হচ্ছে। তবে শুভ বুদ্ধির উদয় হবেই দ্রুত। অসত্যের উপর কোনকিছুই বেশী দিন দাঁড়িয়ে থাকতে পারেনা।
ধর্ম ও রবীন্দ্রনাথ
এই ঘোর বেশি দিন টেকেনি। তিনি উপলব্ধি করলেন, নিজের সঙ্গে নিজের অদৃশ্য ব্যবধান তৈরি করে ফেলেছেন। সনাতন হিন্দুধর্ম আর হিন্দুতা নিয়ে গৌরববোধের এক তীব্র মোহ তাঁকে গ্রাস করেছে। এই মোহের অভেদ্য দুর্গের মধ্যে তিনি ‘মুক্তি’ খুঁজেছেন। এই মুক্তিচিন্তা তাঁর অন্তরাত্মাকে তৃপ্ত করতে পারেনি, তিনি শ্রেয়কে পাননি।
মানবতাবাদী রবীন্দ্রনাথ - পার্থ মুখোপাধ্যায়
প্রতিবাদী রবীন্দ্রনাথ ও তাঁর প্রতিভার ব্যাপ্তি ও বৈচিত্র্যের কোনো সীমা-পরিসীমা নেই।