June 23, 2024 The Polit Bureau of the Communist Party of India (Marxist) has issued the following statement: Entrance Exam
Tag: NationalEducationPolicy
সিপিআই(এম)-র নির্বাচনী ইশতেহার, লোকসভা নির্বাচন ২০২৪
বিজেপি এবং তার সহযোগীদের পরাজয় নিশ্চিত করা এই সময়ে প্রত্যেক দেশপ্রেমিকের আবশ্যিক কর্তব্য।
জিডিপি ও কর্মসংস্থান– বলছে অনেক, ঘটছে কী?
চাকরিটা হবে কোথায়?
পড়া-গড়া-লড়ার সূত্র রক্ষা করার সংগ্রাম - দেবাঞ্জন দে
“জ্ঞান যেথা মুক্ত, যেথা গৃহের প্রাচীরআপন প্রাঙ্গণতলে দিবসশর্বরীবসুধারে রাখে নাই খন্ড ক্ষুদ্র করি” রবীন্দ্রভাবনায় জ্ঞান ও তার ফলিত প্রয়োগ শিক্ষার
প্রতারণা ও অনর্গল মিথ্যা বলার ‘কন্টিনিউটির কনফিডেন্স’ আটকাও, নীতি ও জমানা বদলাও
বিজেপি ও তৃণমূলকে পরাস্ত করাই এই নির্বাচনে এ রাজ্যে অন্যতম কর্তব্য।
৭ই জানুয়ারী লড়াইয়ের উৎসবে ছাত্ররাও থাকবে -সৃজন ভট্টাচার্য্য
গত কয়েক বছরে লেখাপড়ার ফি বেড়েছে বহুগুণ। কেবল অ্যাডমিশন ফি নয়, কম্পিউটার ফি, ক্যাপিটেশন ফি, লাইব্রেরি ফি, মায় ইউনিয়ন ফি
বিদ্যাসাগর কেন এখনও প্রাসঙ্গিক
আমরা আরম্ভ করি, শেষ করি না; আড়ম্বর করি, কাজ করি না; যাহা অনুষ্ঠান করি তাহা বিশ্বাস করি না, যাহা বিশ্বাস করি তাহা পালন করি না; ভুরি পরিমাণ বাক্য রচনা করিতে পারি, তিল পরিমাণ আত্মত্যাগ করিতে পারি না
এই বাজেটকে নিস্ফলাই বলতে হবে - সাত্যকি রায়
অর্থনীতির দ্রুত পুনরুজ্জীবন করতে হলে চাহিদার সংকোচন মোকাবিলা করতে হবে, গরীব নিম্নবিত্ত মানুষের জন্য ন্যূনতম আয়ের বন্দোবস্ত করতে হবে। ক্রয়ক্ষমতা না বাড়ালে বিনিয়োগও গতি পাবে না। সামগ্রিক পরিস্থিতির মোকাবিলায় যা করা যেত, সেই লক্ষ্যে এই বাজেটকে নিস্ফলাই বলতে হবে।
ভারতে জাতীয় শিক্ষানীতির মূল ভাবনা কোন পথে?
ভারতীয় সমাজের নির্দিষ্ট সমস্যাসমূহ (যেমন জাতি এবং বর্ণভিত্তিক শোষণ ব্যবস্থা) দেশের জাতীয় পাঠ্যক্রমে গুরুত্ব হারাবে, কারণ বিশ্বায়িত পুঁজির বিকাশে এই ধরনের সমস্যাগুলি প্রাসঙ্গিক নয়। রাজনৈতিক হিন্দুত্বের ধ্বজাধারীরাও এতে হন খুশি কারন এতে তাদের তিলমাত্র শান্তি বিঘ্নিত না হয়েই তলে তলে ভারতীয় সভ্যতার প্রাচীন “মহাত্ম্য”-এর প্রচার চালানো যায়। এটা কোনো দুর্ঘটনা নয় যে জাতীয় শিক্ষানীতির কোথাও একটিবারের জন্যেও ভারতীয় সমাজের এক ঘৃণ্য বৈশিষ্ট্য হিসাবে, অথবা শিক্ষার্থী ভর্তি, শিক্ষক নিয়োগ কিংবা পদোন্নতির প্রক্রিয়া সংক্রান্ত নিয়মকানুনে জাতিগত পরিচয়ের কোনো উল্লেখই নেই। এই নীরবতা আসলে ঐ একজাতীকরণেরই অনুসারী পদক্ষেপ।
উদারীকরণ ও আজকের ভারত (১ম পর্ব)
নেহরু জমানা নিজের সমস্ত সীমাবদ্ধতা সত্বেও ইতিবাচক যা কিছু, যতটুকু অর্জন করতে পেরেছিল তাও বর্তমান ব্যবস্থায় দ্রুততার সাথে ধ্বংস করা হচ্ছে। যোজনা কমিশন এবং পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনার সাহায্যে প্রতিষ্ঠিত পাবলিক সেক্টরগুলি (পিএসইউ) কার্যত দেশের অর্থনীতিকে দিশা দেখানোর এক প্রচেষ্টা ছিল যা ভারতের জন্য এক স্বাধীন অর্থনৈতিক ভিত্তি স্থাপন করতে সক্ষম হয়।