BJP Govt and Emplyment (2)

শ্রম আইনের নামে মালিকদের স্বার্থরক্ষা করাই বিজেপি সরকারের অ্যাজেন্ডা

এঙ্গেলস বলেছিলেন “Actually, each mental image of the world system is and remains limited, objectively by the historical situation and subjectively by its author’s physical and mental constitution.”… মোদী সরকার কেন শ্রমিক-মজুর-গরিব মানুষের সরকার নয় তা বুঝতে পন্ডিত হতে হয় না, অন্য দল থেকে বিধায়ক কিংবা সাংসদ কেনার উদ্দেশ্যে বিজেপি যেভাবে বিপুল অর্থব্যায় করে সেই টাকার সংস্থান কোথা থেকে হয় এটুকু জানলেই চলে। অন্তত সেই ব্যাপারে সরকার সৎ তো বটেই!

রাষ্ট্রায়ত্ত আর্থিক প্রতিষ্ঠান বেসরকারিকরণের বাজেট প্রস্তাবের বিরুদ্ধে ১৫-১৬, ১৭ ও ১৮ই মার্চ ব্যাঙ্ক এবং বিমা শিল্পে ধর্মঘট - প্রদীপ বিশ্বাস*

কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী গত ১লা মার্চ সংসদে বাজেট পেশ করতে গিয়ে দেশের রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্ক এবং বিমা ক্ষেত্র নিয়ে যে প্রস্তাব করেছেন

PB Statement

পলিট ব্যুরোর বিবৃতি

জনজীবনের প্রধান
সমস্যা যেমন পেট্রোপন্যের ধারাবাহিক মূল্যবৃদ্ধি প্রসঙ্গে কেন্দ্রের বিজেপি সরকার দেশের
সংসদে যেকোনো আলোচনাই প্রত্যাখ্যান করছে, পলিট ব্যুরো কেন্দ্রীয় সরকারের এই মনোভাবের
তীব্র বিরোধিতা করছে। আলোচনা এড়িয়ে যাবার উদ্দ্যেশ্যেই ১৫ মার্চ অবধি সংসদের অধিবেশন
মুলতবী করে দেওয়া হয়েছে। সংসদে কৈফিয়ত দেবার প্রসঙ্গে ভারতের সংবিধান অনুযায়ী সরকারের
যে দায়বদ্ধতা রয়েছে তাকে সরাসরি খারিজ করে দেওয়ার জঘন্যতম উদাহরন হল এই ঘটনা।
পলিট ব্যুরো আরও একবার পেট্রোপণ্যে যাবতীয় বর্ধিত কর প্রত্যাহার করে নেবার দাবী জানাচ্ছে।

মোদী এবং তৃণমূল রাজত্বে বেকারত্বের ভয়াব‌হ চিত্র- পর্ব ১ : আভাস রায়চৌধুরী

‘‘আমার কাছে সবমিলিয়ে ২,৫০০ নগদ টাকা ছিল। লকডাউনের সময় বাড়ি ভাড়া দিতে আর খাবার কিনতে সব খরচ হয়ে গেছে। আর

মোদী এবং তৃণমূল রাজত্বে বেকারত্বের ভয়াব‌হ চিত্র- পর্ব ২ : আভাস রায়চৌধুরী

অপরিকল্পিত লকডাউনে স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিল অর্থনীতির চাকা। মে মাসের প্রথম সপ্তাহে দেশে বেকারত্বের হার ছিল ২৭.১ শতাংশ কাজ হারিয়েছিল অন্তত

মোদী এবং তৃণমূল রাজত্বে বেকারত্বের ভয়াব‌হ চিত্র- পর্ব ৩ : আভাস রায়চৌধুরী

২০১১ সালে তৃণমূল কংগ্রেস এরাজ্যে ক্ষমতাসীন হওয়ার পর থেকেই কাজের আকাল আমাদের রাজ্যে ‘‘নিউ নর্মাল’’। শাসক দলের শিল্পায়ন বিরোধী অবস্থান

BJP in Tripura

ত্রিপুরার ডবল ইঞ্জিন সরকারঃ বেহাল কর্মসংস্থান

আসলে ডবল ইঞ্জিন নয়, জনগণের উন্নয়নে প্রয়োজন হয় যথার্থ বিকল্প নীতির। বিজেপি’র নীতি একটাই দেশকে কর্পোরেট গোষ্ঠীর হাতে তুলে দেওয়া। পশ্চিমবঙ্গে ভোটের প্রচারে এসে নরেন্দ্র মোদী, জয় প্রকাশ নাড্ডা, অমিত শাহ কিংবা ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব দেব যাই দাবী করুন না কেন জনগণ এদের উপরে আর ভরসা করবেন না।

Corporate -Hindutwa Alliance

কৃষকেরা জনকল্যাণকারী রাষ্ট্রের পুনর্নির্মাণ করছেন

হিন্দু, মুসলমান, শিখ সম্প্রদায়ের কৃষকেরা একে অন্যের কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে ধর্মনিরপেক্ষতার আদর্শকে তুলে ধরেছেন। কর্পোরেটদের হাতে দেশের কৃষিক্ষেত্রকে তুলে দেবার বিরোধিতা করে আসলে তারা আমাদের দেশকে কর্পোরেটদের সাথে একাকার করে দেখাবার যে রাজনীতি, তারই বিরোধিতা করছেন। গণবণ্টন ব্যাবস্থা চালু রাখার পক্ষে দাঁড়িয়ে আসলে তারা রাষ্ট্রকে দেশের জনগণের কল্যানে নিজের পূর্বঘোষিত ভূমিকার পুনঃস্মরণ করাচ্ছেন। রাষ্ট্রের যে ধারণাকে আজ মোদী সরকার ধ্বংস করে দিতে চাইছে কৃষকেরা আসলে সেই জনকল্যানকারী রাষ্ট্রের ধারনাকেই পুনর্নির্মাণ করছেন।

PB Statement

পেট্রোপন্যে আমদানি শুল্ক প্রত্যাহারের দাবি জানালো পলিট ব্যুরো

দেশের কতিপয় ধনী এবং নিজেদের পছন্দের তালিকায় থাকা ধান্দাবাজদের মুনাফার স্বার্থে মোদী সরকার যেভাবে করছাড়ের পুরস্কার দিয়েছে সেই ক্ষতি মিটিয়ে নিতেই দেশের জনগণের উপরে করের বোঝা ক্রমশ বাড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। ইতিমধ্যেই অর্থনৈতিক মন্দা এবং মহামারীর দ্বিবিধ প্রকোপে জনসাধারনের জীবন জীবিকা বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে, তার উপরে সরকার বাড়তি করের বোঝা চাপিয়ে দিচ্ছে।