আমাদের দেশ ধর্মনিরপেক্ষ।
Tag: #LongLiveJyotiBasu
কমরেড জ্যোতি বসুকে মনে রেখে
একজন সত্যিকারের জননেতা
জ্যোতি বসু রবে অনির্বাণ অন্তরে
একজন কমিউনিস্ট হিসাবে ,জীবনের শেষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত মানবজাতির সেবায় নিয়োজিত থাকার জন্য আমি অঙ্গীকারবদ্ধ। আমি খুশি যে এখন এমনকি মৃত্যুর পরেও আমি এই সেবা করতে পারবো।
জ্যোতি বসু আজকের রাজনীতিতেও তিনি সমান প্রাসঙ্গিকরবীন দেব
শুধু বামপন্থী ও কমিউনিস্ট আন্দোলনেই না, দেশের ধর্মনিরপেক্ষ কাঠামো ও যুক্তরাষ্ট্রীয় সংসদীয় গণতন্ত্রের বিকাশে জ্যোতি বসু যে অবদান রেখে গেছেন,
সাম্প্রদায়িকতা এবং মৌলবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে তিনি ছিলেন কঠোর ও নির্মম - অজয় দাশগুপ্ত
২০০০ সালের ১২ ডিসেম্বর। কনকনে শীতের রাতে কোচবিহার এয়ারপোর্ট ময়দানে বিশাল জনসমাবেশের কপি পাঠিয়ে অফিসে ফোন করতেই অতনুদা বললো, ‘তুমি
রাজনৈতিক ও মতাদর্শগত যুদ্ধ
সাম্প্রদায়িকতাবাদ ও মৌলবাদের বিষের বিরুদ্ধে সংগ্রামে আমাদের রাজনৈতিক ও মতাদর্শগত যুদ্ধ চালাতে হবে।
যতদূর মনে রাখতেই হয় - একটি স্মৃতিচারণা
তার জীবনীগ্রন্থের সেই সব অংশকে বাছাই নেওয়া হয়েছে যা আমাদের সাধারণ আলোচনার মধ্যে বড় বেশি একটা আসে না, কিন্তু আসা উচিত।
আজকের পরিস্থিতিতে কমরেড জ্যোতি বসুর উত্তরাধিকার সম্পাদনায় আমাদের সফল হতেই হবে - সীতারাম ইয়েচুরি
কাদের অথবা কাকে সমর্থন দেওয়া হচ্ছে এই প্রশ্নের চাইতে বেশি গুরুত্বপুর্ন হল সমর্থনের প্রেক্ষিত, সময়ের দাবীকে চিনে নেওয়া এবং সেই অনুযায়ী সঠিক সিধান্ত কার্যকর করা। কমরেড জ্যোতি বসু এই রণকৌশল আমাদের সামনে ব্যখ্যা করেছেন, তাকে প্রয়োগ করে অতীতে সাম্প্রদায়িক রাজনীতির মোকাবিলা করেছেন।
সহকর্মীর চোখে - পার্থ দে
৮ জুলাই ২০২২, শুক্রবার সহকর্মীর চোখে – পার্থ দে জ্যোতি বাবু ছিলেন বিশাল ব্যক্তিত্ব, কিন্তু উনি কখনই আমাদেরকে ওনার অনুগত
তত্ত্বকে মানুষের কাছে পৌঁছে দিয়েছিলেন -অজয় দাশগুপ্ত....
৮ জুলাই ২০২২ (শুক্র বার) ২০০০ সালের শেষে কোনো একদিন। গণশক্তি দপ্তরের পাঁচতলায় মুজফ্ফর আহ্মদ পাঠাগারে ঢুকতেই দেখি এক পাহাড়