অঞ্জন বসু “মুক্তির মন্দির সোপান তলে কত প্রাণ হলো বলিদান লেখা আছে অশ্রুজলে “ কত বিপ্লবী বন্ধুর রক্তে রাঙা বন্দীশালার
![](http://i0.wp.com/cpimwb.org.in/wp-content/uploads/2024/03/7de413eb-3327-4dc2-a0f6-82830a11cd7f-820x510.jpg)
অঞ্জন বসু “মুক্তির মন্দির সোপান তলে কত প্রাণ হলো বলিদান লেখা আছে অশ্রুজলে “ কত বিপ্লবী বন্ধুর রক্তে রাঙা বন্দীশালার
সর্বহারা শ্রমজীবী মানুষের একটা বড় অংশ এখন এই চরম হিন্দুত্ববাদী রাজনীতির শিকার। এদের রক্ষা করতে না পারলে জনগণতান্ত্রিক ফ্রন্ট গঠনের লক্ষ্যে এগোনো সম্ভব নয়।
কমরেড মুজফ্ফর আহমদের মৃত্যু নেই। তাঁর আত্মত্যাগ ও অবদান ভারতের কমিউনিস্ট আন্দোলনের ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে।
চন্দন দাস বাংলায় লেখা একটিই বই দু’বার নিষিদ্ধ হয়েছিল অবিভক্ত পাকিস্তানে। অন্যতম ‘কারন’ — সূর্য সেন!বাংলাদেশের তখনও জন্ম হয়নি। বইটির
১৩ এপ্রিল, ১৯১৯। আজ থেকে ঠিক ১০১ বছর আগে এই দিনে জালিয়ানওয়ালা বাগে বিশ্বের ইতিহাসের অন্যতম নৃশংস এক হত্যাকাণ্ড সংঘটিত