, ‘আজ আমি শ্রেণিহীন সমাজের প্রতি আকৃষ্ট। এবং এই আকর্ষণ জন্মেছে কিছুটা মার্কসবাদ পড়ে। আর কিছুটা এসেছে এদেশের প্রাচীন আফ্রিকান সমাজের কাঠামো ও সংগঠন প্রণালীর প্রতি শ্রদ্ধার ভাব থেকে। সেসময়ে উৎপাদনের প্রধান উৎস ছিল ভূমি। এবং ভূমি ছিল উপজাতির যৌথ সম্পত্তি। একথা সত্য যে আমি মার্কসবাদী ভাবধারার দ্বারা প্রভাবিত।
Tag: Imperialism
লড়াইয়ের নক্ষত্র: মাদিবা ( ১ম পর্ব)
যারা এই পৃথিবীর শোষণের কারাগার গুলিকে ভেঙেছেন, তাঁরাও কোনো ফরিস্তা নন! পয়গম্বরও নন। তারা সাধু সন্ন্যাসীও নন। মানুষ! রক্ত মাংসের মানুষ। নেলসন ম্যাণ্ডেলাও রক্ত মাংসের মানুষ।
দুর্ভিক্ষের কারণ কিছু মানুষ
১৯৪৩ সালে তৎকালীন বাংলায় দুর্ভিক্ষ দেখা দেয়। কমিউনিস্ট পার্টি নিজের সমস্ত শক্তি একত্রিত করে মানুষকে বাঁচানোর কাজে নামে – সংগ্রামের ইতিহাসে সেও এক অনন্য নজীর। মানুষের দুর্দশা এবং সরকারের অপদার্থতা সম্পর্কে জনগণকে সচেতন করার উদ্দেশ্যে একটি ছোট পুস্তিকা (হ্যান্ডবুক) প্রকাশিত হয়, শিরোনাম ছিল ‘দ্য ম্যান মেড ফ্যামিন’।ইংরেজিতে সেই লেখা ছিল জ্যোতি বসুরই।
সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী সংগ্রামে কৃষক আন্দোলনের ভূমিকা
আমাদের দেশের প্রেক্ষিতে কৃষকদের আন্দোলন-সংগ্রাম এক নতুন নজির রেখেছে। এই আন্দোলন সরাসরি বিজেপি সরকারের নীতির বিরোধিতার পাশাপাশি সরকার বদলে দিতে প্রত্যক্ষ সংগ্রামের আহ্বানও জানিয়েছে। নয়া-উদারবাদ বিরোধী আন্দোলনে এমন রণকৌশল অভূতপূর্ব
লুলার বার্তা, বামপন্থার উত্থান দেখছে কলম্বিয়া
বামপন্থী নির্বাচনী জোট প্যাক্টো হিস্টোরিকা (হিস্টোরিকাল প্যাক্ট)-র প্রার্থী পেত্রো। তাঁর কথায়, ‘সামাজিক আন্দোলন, আদি জনগোষ্ঠীর আন্দোলন, নারীবাদী ও পরিবেশবাদীদের নিয়ে এই জোট।’ এই জোটে অতি বামপন্থী, কমিউনস (একসময়ের দাপুটে মার্কসবাদী গেরিলা সংগঠন ফার্কের রাজনৈতিক দল), মধ্য-বাম থেকে রয়েছে কলম্বিয়ার কমিউনিস্ট পার্টির মতো ২০টি রাজনৈতিক দল
হো চি মিনের জন্মদিবস
মুক্তির লড়াইতে সফল হয় ভিয়েতনাম। জেনিভা শান্তি সম্মেলনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তখনকার মতো ভিয়েতনামের দক্ষিণ অংশ সাম্রাজ্যবাদী শক্তির দখলে রয়ে যায়, স্বাধীনতা পায় উত্তর ভিয়েতনাম। সেই উত্তর ভিয়েতনামের রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন হো চি মিন। ১৯৫০ সালে মাও সে তুং’ই সবার প্রথমে ভিয়েতনামকে স্বাধীন দেশের স্বীকৃতি দেন।
অজেয় সেনাবাহিনী বলে কিছু হয় না - স্তালিনগ্রাদের যুদ্ধ
গনতন্ত্র, স্বাধীনতা, মানুষের অধিকার এই শব্দগুলো যতদিন মানবসমাজে প্রাসঙ্গিক থাকবে ততদিনই ইতিহাসের পাতায় আজকের পৃথিবীর মানুষের জন্য একটি ঋণের হিসাবও লেখা রয়ে যাবে। সেই ঋণ সেদিন লেখা হয়েছিল যেদিন সোভিয়েত লাল ফৌজের যান কবুল লড়াইয়ের সামনে আত্মসমর্পণ করেছিল হিটলারের অহংকার, জার্মান সেনাবাহিনী্র ষষ্ঠ ডিভিশন। ইতিহাসের পাতায় সেই আত্মসমর্পণ হয়েছিল আজকের দিনে – ৩১শে জানুয়ারি, ১৯৪৩ সালে।
২১ শতকের মার্কসবাদ এবং চীনের কমিউনিস্ট পার্টির একশো বছরের অভিজ্ঞতা
পুঁজিবাদকে উৎখাত করতে হয়। উপড়ে ফেলার সেই কাজ মূলত নির্ভর করে পূঁজির শাসনের বিরুদ্ধে শ্রমজীবী মানুষদের নেতৃত্বে সংগঠিত আন্দোলনসমূহের উপরে যা ক্রমাগত চলতি সমাজে শ্রেণিসংগ্রামের তীব্রতা বস্তুগতভাবে বাড়িয়ে চলে। আন্দোলনের বস্তুগত সামর্থ্যলাভ আসলে সমাজ বদলের লড়াইতে ‘বিষয়ীগত উপকরন’ যোগান দেয় এবং সেই সামর্থ্য অর্জনের জন্যই নিরন্তর সংগ্রাম একান্ত প্রয়োজন। সংকটকালীন পরিস্থিতি, যা হল সমাজ বদলের লড়াইয়ে ‘বিষয়গত উপাদান’ তা যতই তীব্র আকার নিক না কেন যদি পূঁজির শোষণ উচ্ছেদের লক্ষ্যে পূর্বোক্ত ‘বিষয়ীগত উপকরন’ যথাযথরুপে প্রস্তুত না থাকে তবে সমাজ বদলের সংগ্রাম সমাজবিপ্লবের স্তরে উন্নীত হতে পারে না।
গণসাধারণতন্ত্রী চীনের সাফল্য সম্পর্কে দুনিয়াজূড়ে মানুষজন প্রত্যাশায় বুক বেঁধেছেন
শান্তিপূর্ণ বৈদেশিক নীতি, প্রতিবেশী রাষ্ট্রসমূহের সাথে সৌহার্দপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখা এবং দক্ষিণ এশিয়াসহ গোটা পৃথিবীতে শান্তি ও স্থিতাবস্থা বজায় রাখতে চীনের কমিউনিস্ট পার্টির নেতৃত্বে গণসাধারণতন্ত্রী চীনের সাফল্য সম্পর্কে দুনিয়াজূড়ে মানুষজন প্রত্যাশায় বুক বেঁধেছেন।
নয়া কৃষিআইনে লাভ শুধুই কর্পোরেট এবং সাম্রাজ্যবাদের
কৃষিকাজ এবং মুক্ত বাজার ব্যবস্থা প্রভাত পট্টনায়েক মূল নিবন্ধটি পিপলস ডেমোক্র্যাসি পত্রিকার ১৩ ডিসেম্বর,২০২০ সংখ্যায় প্রকাশিত মোদী সরকারের নয়া তিনটি