পুরোহিতদের হাত থেকে এমনকি দেবতারাও রেহাই পায়নি।

পুরোহিতদের হাত থেকে এমনকি দেবতারাও রেহাই পায়নি।
বিজ্ঞানসম্মত জীবনবোধ প্রচারের সংগ্রামে আমাদের দেশের ইতিহাসেও যথেষ্ট উপাদান রয়েছে।
প্রাচীন ভারতেও, প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের সূচনা হয় এক ধরনের সহজাত বস্তুবাদ দিয়ে।
ইতিহাসের বস্তুনিষ্ঠ চর্চাকে বাদ রেখে এগোনো যাবে না।
প্রাচীন ভারতেও বস্তুবাদের চর্চা ছিল।
ভারতে জ্ঞানচর্চার একটা বিজ্ঞানসম্মত অনুসন্ধান, আজকের সময়ে প্রয়োজন।
প্রশ্নটা সমাজতন্ত্র নাকি মানব জাতির বিলুপ্তি ?
তবে কি প্রযুক্তি মানেই খারাপ?
মেঘনাদ সাহা ব্যাখ্যা করেন, ‘বিগত কুড়ি বৎসরে বেদ, উপনিষদ, পুরাণ ইত্যাদি সমস্ত হিন্দুশাস্ত্র গ্রন্থ এবং হিন্দু জ্যোতিষ ও অপরাপর বিজ্ঞান সম্বন্ধীয় প্রাচীন গ্রন্থাদি তন্ন তন্ন করিয়া খুঁজিয়া আমি কোথাও আবিষ্কার করিতে সক্ষম হই নাই যে, এই সমস্ত প্রাচীন গ্রন্থে বর্তমান বিজ্ঞানের মূলতত্ত্ব নিহিত আছে।
আমাদের জাতীয় গণিত দিবস স্বার্থক হোক। সেই উপলব্ধিতেই চিরায়ত হন শ্রীনিবাস রামানুজন, তার কৃতিত্ব।