স্বদেশ গড়তে এক আওয়াজ, সবার শিক্ষা, সবার কাজ - প্রণয় কার্য্যী

স্বাধীনতার ৭৫ বছরে দাঁড়িয়েও সংবিধান বাঁচানোর লড়াই জারি আছে। আরএসএস বিজেপি ভুলিয়ে দিতে চাইছে সংবিধানের মূল উদ্দেশ্য ও বার্তাকে। দেশের

পড়া-গড়া-লড়ার সূত্র রক্ষা করার সংগ্রাম - দেবাঞ্জন দে

“জ্ঞান যেথা মুক্ত, যেথা গৃহের প্রাচীরআপন প্রাঙ্গণতলে দিবসশর্বরীবসুধারে রাখে নাই খন্ড ক্ষুদ্র করি” রবীন্দ্রভাবনায় জ্ঞান ও তার ফলিত প্রয়োগ শিক্ষার

৭ই জানুয়ারী লড়াইয়ের উৎসবে ছাত্ররাও থাকবে -সৃজন ভট্টাচার্য্য

গত কয়েক বছরে লেখাপড়ার ফি বেড়েছে বহুগুণ। কেবল অ্যাডমিশন ফি নয়, কম্পিউটার ফি, ক্যাপিটেশন ফি, লাইব্রেরি ফি, মায় ইউনিয়ন ফি

বিদ্যাসাগর কেন এখনও প্রাসঙ্গিক

আমরা আরম্ভ করি, শেষ করি না; আড়ম্বর করি, কাজ করি না; যাহা অনুষ্ঠান করি তাহা বিশ্বাস করি না, যাহা বিশ্বাস করি তাহা পালন করি না; ভুরি পরিমাণ বাক্য রচনা করিতে পারি, তিল পরিমাণ আত্মত্যাগ করিতে পারি না

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ধ্বংসযজ্ঞ

অন্য ক্ষেত্রটি হল, বিশ্ববিদ্যালয়কে ধ্বংস করা। যা বিজেপি সরকার ব্যাপক আকারে করছে এবং এর সম্পূর্ণ পুনরূদ্ধার করা প্রায় অসম্ভব -তাই আমরা উদ্বিগ্ন। একটা বিশ্ববিদ্যালয় তো শুধু কতগুলি বাড়ির সমাবেশ নয় যেখানে পড়ানো হয়, এই কাজ তো কোচিং সেন্টারেও হয়। বিশ্ববিদ্যালয় এমন একটা প্রতিষ্ঠান, একটা পরিসর যেখানে ভাবনাকে মূল্য দেওয়া হয়, ভাবনার বিকাশ হয়,মূল্যবোধ গড়ে ওঠে। বিশেষত তৃতীয় বিশ্বের সমাজে এরকম স্থান তৈরী করা খুবই কঠিন। ভারতের কৃতিত্ব যে ভারতে এমন অনেক গুলো স্থান আছে। এবং এই কৃতিত্বের একটা বড় কারণ এদেশের বিশাল ভৌগলিক আকার। আমাদের প্র‍তিবেশী দেশের শিক্ষাবিদরা সর্বদা আক্ষেপ করেন যে তাদের দেশে এইপ্রকার শিক্ষার পরিবেশ তৈরী করার পরিকাঠামো নেই। ভারতের ক্ষেত্রে আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ছিল যে, সকলে একই ধারার চিন্তার অধিকারী হোন বা না হোন,প্রত্যেকেই নানা ধারার চিন্তার প্রতি শ্রদ্ধাশীল ছিলেন।

March For Education

দেহাতের ডায়েরি

আজ মনুবাদী বিজেপির নয়া জাতীয় শিক্ষা নীতি প্রয়োগের ফলে আরোও বিপদে পড়বে এই প্রান্তিক পরিবারের সন্তানরা। তাই রুখে দাঁড়ানো। তাই তো এই শিক্ষা বাঁচানো, সংবিধান বাঁচানো, দেশ বাঁচানোর শপথ।

ক্রুপস্কায়া : সংগ্রামী ও শিক্ষাবিজ্ঞানী

১৯১৭ সালে রাশিয়ায় সমাজতান্ত্রিক ব্যবস্থা কায়েম হওয়ার পর লেনিন নজর দিলেন সে দেশে সমাজতান্ত্রিক শিক্ষাব্যবস্থা গড়ে তোলার ওপর । ক্যালিনিন ও লুনাচারস্কি এব্যাপারে প্রধান সহায়ক হিসেবে কাজ করলেও লেনিনের ‘কমরেড-ইন-আর্মস’ এবং বিশিষ্ট শিক্ষাবিজ্ঞানী নাদঝেদা কনস্টানটিনোভা ক্রুপস্কায়া (১৪ ফেব্রুয়ারি, ১৮৬৯-২৭ ফেব্রুয়ারি, ১৯৩৯) খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন ।

মহামারী উত্তর শিক্ষাঃ প্রযুক্তি এবং বৈষম্য - অনিরুদ্ধ চক্রবর্তী ...

কোভিড -১৯ এর বিপর্যয়কর প্রভাবগুলির মুখোমুখি ভারত।। এই কারণে শিক্ষায়ও ব্যাপক সংকট দেখা দিয়েছে। গত বছর মার্চ মাস থেকে, অতিমারীর

Dr. pabitro sarkar

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের সার্থকতা

আমাদের অস্তিত্বকে টিকিয়ে রাখতে যে জীবন সংকটের সম্মুখীন হতে হয় তাতে লড়াইয়ের রসদ বাংলাটা ভাল করে জানলে, কম পড়ে না। বরং আমি মনে করি মাতৃভাষায় পাঠ্যক্রমের পুরোটা শেখানোর পাশপাশি ইংরেজিটাও ভালভাবেই শেখান চলতে পারে – তাতে কোনও সমস্যা নেই। আজ প্রযুক্তি যে সুবিধা দিচ্ছে, ব্রিটিশ ভারতে শিক্ষার্থীরা সেই সুবিধা পান নি, তাদের জন্য কোনও হাতে গরম ইংরেজিময় পরিবেশ ছিল না। নীরদ চৌধুরীর মতো মানুষ বাংলা মাধ্যমে পড়াশোনা করেও অসাধারণ ইংরেজী রচনা করেছেন – এমনটা করা যায়। যে কোনও সরকারের সেই চেষ্টাই করা উচিত।