রাজনৈতিক পদক্ষেপ যা অর্থনৈতিক পদ্ধতিকে চালনা করছে তা পুঁজির একত্রীভবণকে আরো ত্বরান্বিত করবে যা আর্থিক ব্যবস্থাকে ভঙ্গুর করে দেবে। শ্রমজীবী মানুষের ভাতা ও জীবনমানের উপর নিত্যনতুন আক্রমণ লক্ষ্য করা যাবে।

রাজনৈতিক পদক্ষেপ যা অর্থনৈতিক পদ্ধতিকে চালনা করছে তা পুঁজির একত্রীভবণকে আরো ত্বরান্বিত করবে যা আর্থিক ব্যবস্থাকে ভঙ্গুর করে দেবে। শ্রমজীবী মানুষের ভাতা ও জীবনমানের উপর নিত্যনতুন আক্রমণ লক্ষ্য করা যাবে।
নির্বাচনী বন্ডের মাধ্যমে ৫২৮.১৪ কোটি টাকা জমা হয়েছে তৃণমূলের তহবিলে ২০২২ সালে, যা আগের বছর ছিল মাত্র ৪২ কোটি টাকা।
হিন্দু জাতীয়তাবাদ আসলে এমন এক উৎকট ও উগ্র জাতীয়তাবাদী ধারণা যা স্বাধীনতা পরবর্তী ভারত নির্মাণের যাবতীয় বুনিয়াদী ধারণাকেই ধ্বংস করতে চায়।
নয়া-উদারবাদের আঘাতে সাবেক শ্রমিকশ্রেণি ইতিমধ্যেই আক্রমণের মুখে পড়েছিল। এর উপরে আন্তর্জাতিক লগ্নী পুঁজির দাপটে ভারি শিল্পে উৎপাদনের অনেকটাই ইউরোপের হাতছাড়া হয়ে যায়। পুঁজিবাদী উৎপাদন ব্যবস্থায় বহুবিধ কাঠামোগত পরিবর্তন সাধিত হয়েছিল, এরই প্রভাবে উৎপাদনের মূলধারার নানারকম কাজ অনেকটাই উন্নয়নশীল দেশের মাটিতে সরে আসে।
অর্থনৈতিক তত্ত্বের দৃষ্টিভঙ্গিতে বিবেচনা করলে এঙ্গেলসের লেখাটি খুব একটা নতুন কিছু না ঠিকই। কিন্তু তাঁর এই লেখাটি থেকেই আমরা একটি রাস্তা খুঁজে পাই- ভেকধারি বুদ্ধিজীবী, আধুনিক প্রযুক্তির নামে বড়াই করা বিজ্ঞানীকুল ও সামাজিক সুযোগসুবিধার উপরে সার্বিক দখলদার বুর্জোয়াদের রাতারাতি মানবিক সাজার পিছনে যে বিরাট ভণ্ডামি (যা আজও চলছে) সেসবের মুখোশ কিভাবে টেনে ছিঁড়ে ফেলতে হয়।
বিজেপির শাসনে গ্রাম শহর নির্বিশেষে গরীব মানুষের অবস্থা আরো খারাপ হয়েছে, কমেছে ক্রয় ক্ষমতা, চাহিদা কমেছে, কিন্তু পুঁজি উৎপাদন কমায়নি মুনাফার লোভে – অতি উৎপাদন সমস্যার আকার নিয়েছে।
এবিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই যে, দারিদ্র যদি বাড়ে তাহলে তার ফলে ক্ষুধাও অনেক বেশি বাড়বে। প্রশ্ন হল, এর ঠিক উল্টোটাও সত্য কিনা। অর্থাৎ আগের চেয়ে কম পরিমাণে খাদ্যশস্য আহার করলে তাকে ক্রমবর্ধমান দারিদ্রের প্রমাণ হিসেব ধরে নেওয়া যাবে কিনা। ঠিক এখানেই কাজে লাগে বিশ্ব ক্ষুধা সূচক।
দেশের ভিতরে টাকার দাম কমলে আন্তর্জাতিক বাজারে টাকার দাম একই থাকবে, কোন যুক্তিতে এই বিচিত্র দাবী করছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী?
২০ অক্টোবর, ২০২২ (বৃহস্পতি বার) প্রথম পর্ব টাকা কি? টাকা বা মুদ্রা হ’ল পণ্য বিনিময়ের মাধ্যম-এটা সবারই জানা। যার যত
আজ আমাদের দেশের ফ্যাসিবাদী সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই এর অর্থ – সংগ্রামের সূচীমুখ স্থির রাখতে হবে লুঠেরা কর্পোরেটের বিরুদ্ধে আর রুটি-রুজি-গণতন্ত্রের দাবিতে রাস্তা দখল করে চালাতে হবে দীর্ঘস্থায়ী লড়াই।