হেগেল নামে কেউ ছিল এটুকু তারা জানেন না।
![](http://i0.wp.com/cpimwb.org.in/wp-content/uploads/2024/07/motadorsho-series-6-bostubad-prosonge-2-chithi-820x510.jpg)
হেগেল নামে কেউ ছিল এটুকু তারা জানেন না।
ব্যখ্যা করতে গিয়ে কেউ মূল কথাটাই বদলে দিয়েছেন।
এঙ্গেলস আশাবাদী মার্কসের শরীর সেরে উঠবে।
সারা দুনিয়ার একচেটিয়া শাসনের সাথেও যুদ্ধে অবতীর্ণ হতে হবে।
বস্তুবাদের বুনিয়াদ হল বাস্তবজগত
যুদ্ধের অবসানের সাথেই মানবসমাজ এক নতুন পরিস্থিতির সম্মুখীন হবে।
মার্কসবাদ-লেনিনবাদের ধ্রুপদী জ্ঞানতত্ত্ব চর্চা।
একপক্ষে রয়েছে তারা যাদের মনে হয় মাও মানেই পিঠে রাইফেল বেঁধে যুদ্ধ, আরেকপক্ষ তাকে এশিয়া মহাদেশের ডিক্টেটর বানিয়েই ছাড়বে বলে পণ করেছে। এরা উভয়েই একে অন্যকে যুক্তি সরবরাহ করে চলে।
লেনিনের শিক্ষার সফল প্রয়োগই আমাদের কাজ।
আমাদের দেশে ‘হিন্দুত্ববাদ’ তার জন্মলগ্ন থেকে দার্শনিকভাবে এই ‘পবিত্রতার’ ধারণাকে সমাজের মধ্যে লালন করেছে। লেনিন সরোকিনের মত বুদ্ধিজীবিদের আখ্যায়িত করছেন, “আধুনিক শিক্ষিত সামন্তবাদী” হিসেবে। আমরাও খেয়াল করলেই চারপাশে এরকম অসংখ্য আধুনিক শিক্ষিত সামন্তবাদীদের দেখতে পাব। তাই লেনিনের শেষ কথাটা হচ্ছে এরকম , মার্কসবাদের বা জঙ্গী বস্তবাদের পক্ষের লড়াইয়ের অবশ্য কর্তব্য হল “আধুনিক শিক্ষিত সামন্তবাদীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করা”।