6

লোকসভায় বামপন্থীরা যখন ৬১ জন (৬ষ্ঠ পর্ব)

দেশ পরিচালনার ভার আজ তাঁদের হাতে যাঁদের দেশে স্বাধীনতা সংগ্রামে কোন ভূমিকা ছিল না। বৃটিশের সাথে আপোষ আর দালালিই ছিল তাঁদের একমাত্র কাজ। তাঁদের হাতে দেশ কি নিরাপদ থাকতে পারে?

21 July Feature

‘২১শে জুলাই’ নৈরাজ্য থেকে নবান্নে

গণতন্ত্রে ছুটে গিয়ে, অস্ত্র নিয়ে মহাকরণ দখল করা যায় না। মমতা ব্যানার্জি জানতেন। তবু ‘অভিযান’ হয়েছিল। কাউকে খুশি করতে, বামফ্রন্টকে সেই সময়ে বিপাকে ফেলতে।

PB Statement

সাংসদদের ওপর থেকে কর্তৃত্ববাদী নির্দেশ প্রত্যাহার করতে হবে

প্রতিবাদ নিষিদ্ধ করার এই আদেশ সংসদের উপর সবচেয়ে নির্লজ্জ কর্তৃত্ববাদী আক্রমণ, এবং এর স্বাধীন কার্যকারিতা এবং সাংসদদের অবিচ্ছেদ্য অধিকার।

Teesta Sitalvad Part I

বামপন্থীরাই পারবে (১ম পর্ব)...

নয়া উদারবাদের কৌশলকে না বুঝে আজকের ফ্যাসিবাদী প্রবণতার কৌশলকে উপলব্ধি করা যাবে না। শ্রমের মর্যাদা সম্পর্কে সঠিক বোধ ব্যাতিত কিভাবে জনগণের একটি ক্ষুদ্র অংশের জন্য পঞ্চম, ষষ্ঠ কিংবা সপ্তম পে কমিশনের আলোচনা হয় আমি বুঝিনা। আমাদের দেশে শ্রমিকদের ৯৩ শতাংশই অসংগঠিত ক্ষেত্রে কর্মরত, তারা বেতন সংক্রান্ত এধরনের যেকোন সুবিধা থেকে বঞ্চিত।

Anis-Khan-DYFI

এখনই ক্রান্তিকাল - একটি পর্যালোচনা

এই ক্রান্তির ক্ষণে আবার বেজে উঠুক পাঞ্চজন্য। পিনাকীর ডম্বরুকেও স্তব্ধ করে নিক্ষিপ্ত হোক শ্লোগান। সমস্ত সর্দার আর রাজাদের ভ্রুকুটিকুটিল ক্রুরতার চোখে চোখ রেখে নন্দিনীর নিনাদ উঠুক আরেক বার। ইতিহাস সাক্ষী থাকুক।

২৩তম পার্টি কংগ্রেস প্রসঙ্গে সাধারণ সম্পাদকের বিবৃতি

ভারতের সাধারণতন্ত্রের ধর্মনিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক চরিত্র অক্ষুণ্ণ রাখতে, দেশের সংবিধানকে রক্ষা করতে, হিন্দুত্ববাদী সাম্প্রদায়িক শক্তির আক্রমণে জর্জরিত জনগণের সাংবিধানিক অধিকারসমূহ রক্ষার সংগ্রাম আরও তীক্ষ্ণ করতে আমাদের সকল দেশপ্রেমিককে একত্রিত হওয়ার আহ্বান জানিয়েছে পার্টি কংগ্রেস। সকল জনবিরোধী নীতির বিরুদ্ধে শ্রেণীসংগ্রাম ও গণসংগ্রাম গড়ে তোলার আহ্বান জানানো হয়েছে।

কলকাতায় ফের পুলিশি বর্বরতা

এসএফ আই রাজ্য সভাপতি প্রতিকুর রহমান জানিয়েছেন, ‘আমরা পরিষ্কার ভাবে বলছি আজ যদি ওদের ছাড়া না হয়, কাল থেকে গোটা কলকাতা সহ বাংলা অচল করে দেবো। এটা হুশিয়ারি ভাবলে তাই, দাবি ভাবলে তাই, অনুরোধ ভাবলেও তাই। এই ভাবে আনিসের খুনী দের আড়াল করতে পারবেন না, আমরা রাস্তাতেই বুঝে নেবো’।

Surjya MIshra States

মানুষের প্রতিবাদকে ধামাচাপা দেওয়া যাবে নাঃ রাজ্য সম্পাদকের বার্তা

সব গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নকে অগ্রাহ্য করে রাজ্য সরকার প্যাকেজের নামে প্রলোভন এবং প্রতিবাদের কন্ঠ দমন করতে ভয়ভীতি সন্ত্রাসের রাস্তা বেছে নিয়েছে। দেউচা পাঁচামীর মানুষের কন্ঠরোধ করা হচ্ছে, বাইরে থেকে বিদ্বেষের রাজনীতি বিরোধী জনমঞ্চের পদযাত্রীরা সেখানে ঢুকতে গেলে আটকানো হয়েছে, আমাদের পার্টির জেলা সম্পাদককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, পদযাত্রীদের আশ্রয়স্থলে শাসকদল হামলা চালিয়েছে। এরপরেও যারা সেখানে যাওয়ার চেষ্টা করেছে তাদেরও বাধা দেওয়া হয়েছে। এভাবে প্রকল্পের বিষয়ে মূল প্রশ্নগুলো এবং মানুষের প্রতিবাদকে ধামাচাপা দেওয়া যাবে না। সর্বাত্মক ব্যাপক ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তোলা হবে এর বিরুদ্ধে।

Left Front

পশ্চিমবঙ্গের পৌরবাসীদের প্রতি বামফ্রন্টের আবেদন

সর্বত্র বামফ্রন্ট মনোনীত ও সমর্থিত প্রার্থীদের ভোট দিয়ে জয়ী করার আবেদন জানাচ্ছে রাজ্য বামফ্রন্ট। একইসঙ্গে যেখানে বামফ্রন্টের প্রার্থী নেই, সেখানে বিজেপি-তৃণমূল কংগ্রেসকে পরাস্ত করতে, ধর্মনিরপেক্ষ ও গণতান্ত্রিক শক্তির প্রার্থীদের ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করার আবেদন জানাচ্ছে রাজ্য বামফ্রন্ট।

বিজেপি-তৃণমূল ভাঙতে চাইছে দেশের গণতান্ত্রিক-যুক্তরাষ্ট্রীয়- ধর্মনিরপেক্ষ কাঠামোকেই

আজ ১২ই ফেব্রুয়ারী ‘সংবিধান লঙ্ঘন দিবস’ পালন করলো বিজেপি তৃণমূল দুই দল। রাজ্যপাল যেমন নিজের সাংবিধানিক এক্তিয়ারের বাইরে গিয়ে কাজ করছেন, একই সময়ে মুখ্যমন্ত্রী মানুষের ভোট দেওয়ার অধিকার বন্দুকের ডগায় কেড়ে নিয়ে, ভোট লুট করিয়ে, দেশের সংবিধানের মূল ভাবনা ‘গণতন্ত্র’-র ওপর নির্মম আক্রমণ চালালেন। বিজেপি তৃণমূল এই দুই দলই দেশের সংবিধানের মূলেই কুঠারাঘাত করছে, ভাঙতে চাইছে দেশের গণতান্ত্রিক-যুক্তরাষ্ট্রীয়- ধর্মনিরপেক্ষ কাঠামোকেই।