‘না এলে মজুরটির পরিবার অনাহারে থাকত’’!

‘না এলে মজুরটির পরিবার অনাহারে থাকত’’!
সম্ভবত এই বাড়িটিতেই প্রথম প্রাদেশিক সম্মেলন হয়েছিল। প্রাদেশিক সম্মেলনের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সংগঠিত হওয়ার কারণেই কমরেড মুজফফর আহমেদ এই বাড়িতে আশ্রয় নেন।
তিনি এক অসামান্য সাংসদ ছিলেন যিনি জনগণের সমস্যাগুলি লোকসভায় তুলে ধরতেন।
শ্রেণী নিপীড়নকে বুঝতে অর্থনৈতিক স্বাধীনতার প্রসঙ্গকে উপলব্ধি করতে হয়, সামাজিক নিপীড়নের বিরুদ্ধে সংগ্রাম আসলে মেহনতি জনগণের মর্যাদা আদায়ের লড়াই।
মতাদর্শ বাদ দিয়ে রাজনীতি কিংবা এই দুটিই ব্যতিরেকে সংগঠন, সংগ্রাম কোনোটাই হয় না। এই চারটি বিষয় পরস্পর পরস্পরের সাথে সম্পর্ক যুক্ত।
আমরা আরম্ভ করি, শেষ করি না; আড়ম্বর করি, কাজ করি না; যাহা অনুষ্ঠান করি তাহা বিশ্বাস করি না, যাহা বিশ্বাস করি তাহা পালন করি না; ভুরি পরিমাণ বাক্য রচনা করিতে পারি, তিল পরিমাণ আত্মত্যাগ করিতে পারি না
অস্ত্রাগার, যেটা ওদের রয়েছে, সেই অস্ত্রাগারের অধিকাংশ অস্ত্র আমারও দরকার। এ ক্ষমতা অর্জন করতে গেলে আমাদের শিখতে হবে, খাটতে হবে।
সরকারকে তাদের ভাষায় যোগ্য জবাব দিতে চোয়াল শক্ত করেছিলেন বাংলার মানুষ। শপথে ছিলো এইবার হয় এসপার নয় ওসপার।
ইতিহাস জানে, মানুষই, একমাত্র মানুষই ইতিহাস রচনা করেন।
দিনের বিভিন্ন সময়ে বিদ্যুতের দাম হবে বিভিন্ন। সর্বোচ্চ চাহিদার সময় দাম বেড়ে যাবে অস্বাভাবিক হারে। ফলে গরীব মানুষ এমনকি নিম্ন মধ্যবিত্ত মানুষও বিদ্যুৎ ব্যবহারের অধিকার হারাবে।