দিনের বিভিন্ন সময়ে বিদ্যুতের দাম হবে বিভিন্ন। সর্বোচ্চ চাহিদার সময় দাম বেড়ে যাবে অস্বাভাবিক হারে। ফলে গরীব মানুষ এমনকি নিম্ন মধ্যবিত্ত মানুষও বিদ্যুৎ ব্যবহারের অধিকার হারাবে।
Tag: CPIMWB
১৯৫৯ সালের খাদ্য আন্দোলন ও আমার অভিজ্ঞতা
খাদ্য আন্দোলন আমাদের রাজ্যে এবং দেশে মানুষের লড়াই-সংগ্রামের ইতিহাসে এক অনন্য নজীর। নিজেদের অধিকারের ন্যায্য দাবীসহ শাসকের সামনাসামনি হলে খেটেখাওয়া-মেহনতি মানুষের বিরুদ্ধে শাসকের আসল চেহারাটা বেরিয়ে আসে – তখন সেই লড়াই দাবী মেটানোর স্তর অতিক্রম করে সংগ্রামী মানুষের চেতনাকে এক নতুন স্তরে পৌঁছে দেয়। ঐতিহাসিক খাদ্য আন্দোলনকে এই আলোকেই দেখতে হবে, বিচার করতে হবে।
ফিদেল, তুমি সমাজতন্ত্র
সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর কিউবার সামনে উপস্থিত হয় চ্যালেঞ্জের সময়।সোভিয়েত থেকে আসা বিপুল পরিমাণ অনুদান বন্ধ হয়ে পথ চলা হয়ে ওঠে বিপদসঙ্কুল। শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে ব্যয় কমাতে বাধ্য হয় সরকার। তথাপি মাথা নীচু করেননি কাস্ত্রো। এখানেই কার্যকরী হয় তার দীর্ঘদিন ধরে মানুষের মধ্যে বপন করে আসা বিপ্লবের বীজ।
পুলিশ কোর্টে পার্টির পাহারাদার
কমিউনিস্ট পার্টি মন্মথনাথ সরকারকে কোনো পুরস্কার দিতে পারেনি। তিনি পার্টির কর্মশীল সভ্য ছিলেন। পুরস্কার তিনি নিতেই বা যাবেন কেন?
রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিমের বিবৃতি
যাতে তথ্যের কারচুপি না হয়, নির্বাচন কমিশন অবিলম্বে ভোটের হার প্রকাশ করুক। সিসিটিভি ফুটেজ সংরক্ষিত হোক। সুরক্ষিত হোক ব্যালট বাক্স, স্ট্রংরুম।
যতদূর মনে রাখতেই হয় - একটি স্মৃতিচারণা
তার জীবনীগ্রন্থের সেই সব অংশকে বাছাই নেওয়া হয়েছে যা আমাদের সাধারণ আলোচনার মধ্যে বড় বেশি একটা আসে না, কিন্তু আসা উচিত।
বাংলার পুনর্জাগরণের জন্য বামপন্থার পুনরুত্থান প্রয়োজন - মহম্মদ সেলিম
৭ জুলাই ২০২৩ (শুক্রবার) তৃতীয় পর্ব হিন্দিতে বক্তৃতা করার সময় একটা কথা বলতাম, ‘লুঠ চলে না, যদি ঝুট না বলে’।
হুল - মুক্তির পথ
সাঁওতাল বিদ্রোহের গভীরতার কারণ হিসেবে কেউ কেউ বলেছেন স্বাধীনতার আকাঙ্ক্ষায়, কেউ বলেছেন নবযুগের সূচনা, কেউ বলেছেন বর্ণাশ্রমের মধ্যে আত্মসম্মানবোধ, কেউ বলেছেন স্বাধীন সত্তায় আঘাত লাগার কথা। কিন্তু যে আদিবাসীরা আমাদের দেশের স্বাধীনতাকে এগিয়ে দিল- তারা কিরকম আছে ?
পশ্চিমবঙ্গে বামফ্রন্ট সরকার প্রতিষ্ঠার প্রেক্ষাপট
রাজ্যে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার পুনঃপ্রতিষ্ঠা, শান্তিপ্রতিষ্ঠা এবং একইসাথে বিরোধী দলের কর্মীদের প্রতি কোনোরকম হিংসাত্মক ঘটনার প্রতিরোধে স্পষ্ট অবস্থান নেয় বামফ্রন্ট সরকার এবং বামপন্থী দলসমুহ। গরীব কৃষকসহ ক্ষেতমজুরেরা যখন তখন জমি থেকে উচ্ছেদের বিপদ সম্পর্কে ভয়মুক্ত হন – তাদের অধিকার সুনিশ্চিত করা হয়। কেন্দ্র রাজ্য সম্পর্ক পুনর্বিন্যাস, দেশের ফেডারাল কাঠামোকে যথাযথ আকার দিতে বামফ্রন্ট সরকার এবং তার মুখ হিসাবে জ্যোতি বসুর কৃতিত্ব কিছুতেই ভোলা যাবে না। বামফ্রন্ট সরকার প্রতিষ্ঠার পরেই আমাদের রাজ্য খাদ্য উৎপাদনে স্বনির্ভর হয়ে ওঠে। কৃষি উৎপাদনের সেই শক্ত ভিতের উপরে দাঁড়িয়েই শিল্পস্থাপনের দিকে এগোনোর সিদ্ধান্ত হয়। রাজ্যের মানুষকে সাথে নিয়ে এক ধারাবাহিক উন্নতির ইতিহাসই হল বামফ্রন্ট সরকার। এই সরকারের কাজ আজকের এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে এক শিক্ষণীয় বিষয়।
সত্য যেথায় ব্রাত্য
নিরপেক্ষ তদন্ত হোক। আমরা কথা দিতে পারি আমাদের কেউ প্যানিক এ্যাটাক নিয়ে হাসপাতালে লুকাবে না বা বাঁচার জন্য মোদী-শা’র সাথে কোনও গোপন বৈঠকও করবে না