আগামী ভবিষ্যতে মানব সভ্যতার সবরকম পছন্দকে নিয়ন্ত্রণ করতে উদ্যত বহুজাতিক পুঁজির এই অমানবিক সর্বব্যাপক আধিপত্যের বিরুদ্ধে বৃহত্তর সংগ্রামের বাস্তব ভিত্তিও একই সাথে তৈরি হয়ে চলেছে।
Tag: Corporate
উদারীকরণ ও আজকের ভারত (১ম পর্ব)
নেহরু জমানা নিজের সমস্ত সীমাবদ্ধতা সত্বেও ইতিবাচক যা কিছু, যতটুকু অর্জন করতে পেরেছিল তাও বর্তমান ব্যবস্থায় দ্রুততার সাথে ধ্বংস করা হচ্ছে। যোজনা কমিশন এবং পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনার সাহায্যে প্রতিষ্ঠিত পাবলিক সেক্টরগুলি (পিএসইউ) কার্যত দেশের অর্থনীতিকে দিশা দেখানোর এক প্রচেষ্টা ছিল যা ভারতের জন্য এক স্বাধীন অর্থনৈতিক ভিত্তি স্থাপন করতে সক্ষম হয়।
সারা ভারত কৃষক সভার প্রেস বিবৃতি
এআইকেএস তার সমস্ত ইউনিট এবং ভারতের সমস্ত কৃষকদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে যে প্রধানমন্ত্রীর কৃষক সম্প্রদায়ের প্রতি অপমানের বিরুদ্ধে সারা দেশে ব্যাপক বিক্ষোভের আয়োজন এবং দেশজুড়ে আরও দৃঢ় প্রত্যয়ী সংগ্রামের জন্য প্রস্তুত থাকার জন্য।
কেন্দ্রীয় বাজেট সম্পর্কে পলিট ব্যুরোর বিবৃতি
করোনা সংক্রান্ত খাতে সরকারী খরচ অনেক আগেই বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে, কেবলমাত্র প্রতিষেধকের জন্য খরচটুকুই সরকারের ব্যায় হিসাবে এখন প্রয়োজন। এখন যে প্রসঙ্গে সরকারের অনেক বেশী পরিমানে ব্যায়বরাদ্দ করা প্রয়োজন তা হল মোটের উপর অর্থনৈতিক সংকট যার প্রধান খাতগুলি হল ধ্বংসপ্রাপ্ত কর্মসংস্থানের চেহারা, জীবন – জীবিকার সুরক্ষা, জনগণের আয় বৃদ্ধি এবং বাজারে চাহিদা হ্রাস পাওয়ার মোকাবিলা করা। যেভাবে সরকার গতবারের ব্যায়বরাদ্দের খরচ বকেয়া রেখেছে, এবং এবারের বাজেটেও ব্যায়বরাদ্দে কাটছাঁট করেছে তাতে বলাই যায় জনগণের উপরে এক বিপর্যয় নেমে আসতে চলেছে। এর ফলে জনগনের দুর্দশা বাড়বে এবং বৈষম্য বাড়িয়ে দেবে যার জন্য ইতিমধ্যেই ভারত সারা পৃথিবীতে সুপরিচিত।