অবসান চাই অঘোষিত জরুরী অবস্থার - শমীক লাহিড়ী

২৫ জুন,২০২৩ (রবিবার) প্রথম পর্ব সংবিধানের ১৮নং অনুচ্ছেদে ভারতবর্ষের রাষ্ট্রপতিকে ‘জরুরী অবস্থা’ জারী করার অধিকার দিয়েছে। যদি সরকার মনে করে

সংবিধানকে রক্ষা করাই এখন সবচাইতে জরুরী কাজ ...

ভারতীয় সংবিধানের মুখবন্ধ অর্থাৎ প্রস্তাবনার অংশটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ যার রূপ দিয়েছিলেন স্বয়ং জহরলাল নেহেরু। এই প্রস্তাবনায় বলা হয়েছে ভারত একটি সার্বভৌম সমাজতান্ত্রিক ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র হিসেবে গড়ে উঠবে।

Constitution of India Cover

সংবিধান দিবস পালনের ছুতোয় সংবিধানকেই নস্যাৎ করছে আরএসএস ও তার দলবল

সংবিধানকে বাঁচানো ও সাংবিধানিক অধিকার সুরক্ষিত করবার জন্যই সংবিধানের মর্মবস্তু চর্চার পরিসরকে বাড়ানো দরকার। বিশেষ করে আগামী দিনের সমাজ গড়ার কারিগরদের কাছে তা বেশি বেশি করে বলা দরকার।

4

স্বাধীনতার শপথ রক্ষার লড়াইতে অবিচল কমিউনিস্টরা (৪র্থ পর্ব)

, বামপন্থীদের আপোষহীন লড়াই স্বৈরাচারী শক্তির বিরুদ্ধে। সত্তর দশকে বাংলা প্রত্যক্ষ করেছে আধা ফ্যাসিবাদী সন্ত্রাস। পরবর্তীতে দেশজুড়ে জরুরী অবস্থার বীভৎসতা। অজস্র, অসংখ্য কর্মী আক্রান্ত। আক্রান্ত সাধারণ মানুষ। আক্রান্ত বিরোধী মনোভাবাপন্ন যে কেউ। প্রতিবাদের অধিকারটুকু পর্যন্ত কেড়ে নেওয়া হল।

2

স্বাধীনতা সংগ্রাম সঞ্জাত দেশের সংবিধান (২য় পর্ব)

স্বাধীনতা সংগ্রাম সঞ্জাত এই নানাবিধ ভাবনার প্রেক্ষাপটেই ‘ভারতের ধারনা’। তাঁকে মূল সূত্র রেখেই ভারতের সংবিধান। স্বাধীন ভারতের প্রাথমিক কাজ এই সংবিধানকে রক্ষা করা এবং সংবিধানের নির্দেশকে কার্যকরী করা। অতীতের মতই সেক্ষেত্রে বামপন্থী শক্তিকে ধারাবাহিকভাবে লড়াই জারি রাখতে হয়েছে।

PB Statement

ক্ষমতার সাংবিধানিক পৃথকীকরণ বাস্তবায়িত করতে হবে

।ভারতের সংবিধান সমস্ত ভারতীয়কে তাদের বিশ্বাসের পালন ও প্রচার করার অধিকার এবং নিশ্চয়তা দেয়।এটি একটি অবিচ্ছেদ্য অধিকার। একই সাথে, ভারতের সংবিধান স্পষ্টভাবে উল্লেখ করে যে রাষ্ট্র কোনও বিশ্বাস/ধর্ম পালন বা অনুশীলন করবে না।

Teesta Sitalvad Part I

বামপন্থীরাই পারবে (১ম পর্ব)...

নয়া উদারবাদের কৌশলকে না বুঝে আজকের ফ্যাসিবাদী প্রবণতার কৌশলকে উপলব্ধি করা যাবে না। শ্রমের মর্যাদা সম্পর্কে সঠিক বোধ ব্যাতিত কিভাবে জনগণের একটি ক্ষুদ্র অংশের জন্য পঞ্চম, ষষ্ঠ কিংবা সপ্তম পে কমিশনের আলোচনা হয় আমি বুঝিনা। আমাদের দেশে শ্রমিকদের ৯৩ শতাংশই অসংগঠিত ক্ষেত্রে কর্মরত, তারা বেতন সংক্রান্ত এধরনের যেকোন সুবিধা থেকে বঞ্চিত।