আমি এখন তোমাকে চিঠি লিখছি, যদিও তুমি এই চিঠিটি অনেক পরে পাবে, অনেক পরে। কিন্তু আমি তোমাকে জানাতে চাই যে আমি তোমার কথাই ভাবছি। আশাকরি তুমি একটি খুব শুভ জন্মদিন কাটাচ্ছো। তুমি এখন প্রায় একজন পূর্ণ নারী। যেভাবে ছোটদের লিখি সেভাবে তোমাকে লিখতে পারি না।
Tag: Che Guevara
ভারতের দিকে চেয়ে- চে
অ্যালেইদা আর এস্তেফানিয়া’রা দেখে যাবেন কলকাতাও বিপ্লবী চেনে।
সর্বহারার আন্তর্জাতিকতাবাদের ‘রোল মডেল’ -শান্তনু দে....
১৫জানুয়ারী,২০২৩ তাঁর কাছে দেশ মানে ছিল বিশ্ব, জাতি মানে মানবতা, আর ধর্ম মানে বিপ্লব। তিনি ছিলেন নীতির প্রশ্নে অটল। লক্ষ্যে
আমাদের অতি সাধারণ পরিবার
আমরা কখনও কোনো বিশেষ সুবিধা পাই সেটা আমার বাবা পছন্দ করতেন না। মা’ও সেই পথ অনুসরণ করেছিলেন। চার শিশু সন্তান নিয়ে মা বিধবা হওয়ার ফলে বাবার বন্ধুরা সাহায্য করতে চেয়েছিলেন। বাবার মতো স্নেহ তাঁরা দেখাতে না পারলেও বিভিন্ন জিনিস দিয়ে সাহায্য করতে চেয়েছিলেন। তবে মা তাদের সে কাজ করতে দেন নি। তিনি আমাদের বলেছিলেন- ‘সবসময় নিজের পা মাটিতে শক্ত করে রাখবে, যা নিজেরা আয় করো নি তা যেতে দাও।’ এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা ছিল।
চে'র স্বপ্ন-কিউবা ও আজকের বিশ্ব : তাপস সিনহা....
১৪ জুন ২০২২ (মঙ্গলবার) কিউবার বিপ্লবীদের উদ্দেশ্যে চে গুয়েভারা ‘বৈপ্লবিক চিকিৎসা বিজ্ঞান সম্পর্কে’ শীর্ষক এক বক্তৃতায় বলেছিলেন : ‘এই হাভানায়
সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী লড়াই এর আইকন : চে -সমন্বয় রাহা
১৪ জুন , ২০২২ (মঙ্গলবার )আজ থেকে ৯৪বছর আগে ১৯২৮র ১৪ই জুন আর্জেন্টিনার রোজারিও তে যে ছোট্টো শিশু জন্মগ্রহণ করে
তোমার গুলিতে মরবে শুধু শরীরটা, আদর্শটা নয় - এক স্বপ্নের নাম চে গ্যেভারা
আজকের পৃথিবীতে সমাজতান্ত্রিক শিবির নেই, কিন্তু ফাঁদে পড়া পুঁজিবাদ যতদিন মানুষের উপরে শোষণের চাকা ঘোরানো জারী রাখবে ততদিনই মানুষের বুকে স্বাধীনতা, মুক্তি এবং বিপ্লবের অন্যতম প্রেরণা হিসাবে চে গ্যেভারার নাম রয়ে যাবে।
একটানা ষাট বছর অবরুদ্ধ থাকতে হলে মার্কিনমুলুকের অবস্থা এখন কেমন হতো?
১৯৯২ থেকে রাষ্ট্রসঙ্ঘের সাধারণ পরিষদ ভোট দিয়ে আসছে কিউবার বিরুদ্ধে মার্কিন অবরোধের অবসান চেয়ে। ২০২১, সর্বশেষ ভোটের ফলাফল ১৮৪-২। কিউবার সঙ্গে গোটা বিশ্ব। আরও একঘরে বাইডেন। অবরোধের অবসান চেয়ে ভোট দিয়েছে বিশ্বের ১৮৪ টি দেশ। বিপক্ষে মাত্র দু’টি দেশ। ট্রাম্পের উত্তরসূরী বাইডেনের আমেরিকা এবং ইজরায়েল। ভোটদানে বিরত থেকেছে ‘লাতিনের ট্রাম্প’ বোলসোনারোর ব্রাজিল, কলম্বিয়া এবং ইউক্রেন। তবু নির্বিকার মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ। স্বাভাবিক। একরত্তি কিউবা না। মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের লক্ষ্য আসলে কিউবার সমাজতন্ত্র। আর সেকারণে কোনওভাবেই পেরে না উঠে কিউবাকে ভাতে মারতে চায়।