ব্যক্তিস্বার্থ বিসর্জন দিয়ে বাংলাভাষার স্বার্থে কবিতা আকাদেমি এগোক- এই দাবি রইল।

ব্যক্তিস্বার্থ বিসর্জন দিয়ে বাংলাভাষার স্বার্থে কবিতা আকাদেমি এগোক- এই দাবি রইল।
সেই মানুষের আগমন আমি প্রতীক্ষা করছি।
সফদর জানেন এ আঁধারের রাত কেটে যাবে।
বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর’কে স্মরণনি ছক কোনও আনুষ্ঠানিকতা না।
রবীন্দ্রনাথের রাম-ভাবনা যে মুখোশধারী সনাতনীদের কাছে বিষবৎ হবে, তা বলাই বাহুল্য।
আসল কথাটা ‘আর্ট, আর্টিস্ট ও জনসাধারণ’।
সুষমাই শিল্পের প্রাণ, অর্থমূল্যে শিল্পবস্তুর বিচার চলে না।
কবির প্রতি আমাদের শ্রদ্ধার্ঘ।
সংগঠনে এবং সংগ্রামে গান, নাটক, কবিতার অসামান্য ভূমিকা প্রমাণ করেছিল কমিউনিস্ট পার্টিই। এগুলি ছাড়া লড়াই হবে না।
চিত্রনাট্যকার বা পরিচালক হিসাবে ঋত্বিক কখনও জাতীয় পুরস্কার পাননি। তাঁর একমাত্র জাতীয় পুরষ্কার এসেছিল “যুক্তি তক্কো আর গল্প” সিনেমার গল্পের জন্য। “মেঘে ঢাকা তারা” হ’ল একমাত্র চলচ্চিত্র যা সেই সময়ে জনসাধারণের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হয়েছিল।