চাকরি হয়নি। লক্ষ লক্ষ শূণ্য পদ। এমপ্লয়মেন্ট ব্যাঙ্ক থেকে কত চাকরি হয়েছে সরকারই বলতে চাইছে না।

চাকরি হয়নি। লক্ষ লক্ষ শূণ্য পদ। এমপ্লয়মেন্ট ব্যাঙ্ক থেকে কত চাকরি হয়েছে সরকারই বলতে চাইছে না।
অক্টোবর বিপ্লব ও সমাজতান্ত্রিক সোভিয়েত ইউনিয়নের পোস্টমর্টেম আজও চলছে গোটা দুনিয়া জুড়ে। সমাজতন্ত্রের অসারতা, অপ্রাসঙ্গিকতা প্রমানে লক্ষ লক্ষ টন কাগজ
কলতান দাশগুপ্ত ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ শুক্রবার স্বাধীনতা দিবসের দিন সকালে অনেকের ফোনে একটা অদ্ভুত রিংটোন বেজেছিল। ফোনের ওপার থেকে সরকারি
৩ জুলাই ২০২৩ (সোমবার) রাজ্যের গ্রাম-শহরে সর্বত্র কাজের সংকট ভয়াবহ চেহারা নিয়েছে। সাধারণ মানুষের জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে কর্মহীনতা ও
শ্রমশক্তিকে সংজ্ঞায়িত করা হয় যারা কাজ করে এবং সেই সাথে যাদের কাজ নেই কিন্তু কাজ করতে ইচ্ছুক এমন জনসমষ্টির যোগফল হিসাবে। শেষোক্ত অংশে যারা সক্রিয়ভাবে কাজ খুঁজছেন এবং যারা সমীক্ষার সময় কাজ খুঁজছিলেন না কিন্তু কাজ করতে ইচ্ছুক তাদেরও অন্তর্ভুক্ত করা হয়। সুতরাং, এটা বলে দেওয়ার অপেক্ষা রাখে না যে ভারতের শ্রমশক্তি বৃদ্ধি আসলে বেকারদের দ্বারা প্রভাবিত হচ্ছে যতটা নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি দিয়ে হচ্ছে।
আমাদের রাজ্যে তো অনেকদিন আগেই একশো শতাংশ কাজ হয়ে গেছে! পশ্চিমবঙ্গে সরকারের প্রধান নিজেই সেকথা মাইকে বলে দিয়েছেন।
আগস্ট ১-১৫, ভারতের স্বাধীনতার ৭৫ তম বার্ষিকী পালন, সমস্ত পার্টি অফিসে জাতীয় পতাকা উত্তোলন এবং সংবিধানের প্রস্তাবনার শপথ গ্রহণের মাধ্যমে এই কর্মসূচির সমাপ্তি।স্বাধীনতা সংগ্রামে কমিউনিস্টদের গৌরবময় ভূমিকা, গণতন্ত্র রক্ষা, গণতান্ত্রিক অধিকার, নাগরিক স্বাধীনতা এবং ভারতের ধর্মনিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক, সাংবিধানিক মূল্যবোধকে তুলে ধরে প্রচারাভিযান।
মানুষের অসহায়, মরিয়া অবস্থাকে কাজে লাগিয়ে তৃণমূল গড়ে তুলছে দুর্নীতির দ্বারা নিয়ন্ত্রিত একটি অর্থনৈতিক ব্যবস্থা। চাকরির অভাব না থাকলে কেউ জমি, বাড়ি, গয়না বেচে প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষক হওয়ার জন্য ১০-১২ লক্ষ টাকা ঘুষ দিতে বাধ্য হত না।
গত ১১ বছরে তৃণমূল কংগ্রেস গোটা সিস্টেমে দুর্নীতি-স্বজনপোষণ’কে এরাজ্যে পঞ্চায়েত থেকে নবান্ন পর্যন্ত প্রাতিষ্ঠানিক চেহারা দিয়েছে। সরকারি আমলাতন্ত্রের একটা অংশ, আইপিএসদের একাংশ, পঞ্চায়েত-পৌরসভার কর্মীদের একাংশ এই র্যাকেটের সঙ্গে জড়িয়ে আছে।
অস্বাভাবিক অবস্থার সুযোগ নিয়ে যারা অতিমুনাফা করেছে তাদের উপর অস্বাভাবিক হারে কর লাগু করার দাবি নানা মহল থেকে দেশে-বিদেশে উঠছে। এই সরকার সে কথা না ভেবে সমস্যার অভিমুখই বদলে দিতে চাইছে মন্দির-মসজিদ বিতর্কে।