“Those who make these claims never explain why, even today, those in power show no interest in empowered Indian women.”

“Those who make these claims never explain why, even today, those in power show no interest in empowered Indian women.”
গণবন্টন ব্যবস্থাকে ক্রমাগত দুর্বল করা হচ্ছে “টার্গেটেড সাবসিডি’র নামে। অনৈতিকভাবে সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে আদানি গোষ্ঠী/ রিলায়েন্স গোষ্ঠীর ক্ষেত্রে।
সাভারকারের হিন্দুত্বের এই ধারণা আজকের রাজনৈতিক সময়ে ভীষণ প্রাসঙ্গিক।
হেডগেওয়ার থেকে গোলওয়ালকার হয়ে তাবৎ সঙ্ঘচালকদের মতাদর্শগত শুরু ঊনবিংশ শতকের দ্বিতীয়ার্ডের জার্মান দার্শনিক ফ্রীডরিখ উইলহেল্ম নীটশে।
২০ আগস্ট ২০২৩ রবিবার সাংবাদিকদের সঙ্গে প্রশ্নোত্তর পর্বে মোদিজী শুনিয়েছেন – জাত, ধর্মের বৈষম্যহীনতার কথা এবং তার প্রতি তাঁর সরকারের
চন্দন দাস বাংলায় লেখা একটিই বই দু’বার নিষিদ্ধ হয়েছিল অবিভক্ত পাকিস্তানে। অন্যতম ‘কারন’ — সূর্য সেন!বাংলাদেশের তখনও জন্ম হয়নি। বইটির
গান্ধীকে যে তিনটি বুলেট বিদ্ধ করেছিল তা ছোঁড়া হয়েছিল সেই ‘ফ্যাসিস্ট স্পেশাল’ থেকেই।
আর নাথুরাম গডসে সেই অস্ত্র সরবরাহের দায় কার ঘাড়ে চাপিয়েছিল?
গডসে আদালতে জানান,‘‘চরম হতাশা নিয়ে দিল্লি পৌঁছে আমি দিল্লির উদ্বাস্তু কলোনীতে গেলাম। উদ্বাস্তু শিবিরে ঘুরতে ঘুরতে আমার চিন্তাভাবনা একটা স্পষ্ট চূড়ান্ত মোড় নিল। আকস্মিকভাবেই আমার এক উদ্বাস্তুর সঙ্গে দেখা হল — সে অস্ত্রাদির লেনদেন করত এবং আমাকে একটি পিস্তল দেখাল। এটা পাওয়ার জন্য আমি প্রলুব্ধ হলাম এবং তারপর তার থেকে কিনে ফেললাম। এই পিস্তলটাই পরে আমি যে গুলি ছুঁড়েছিলাম তাতে ব্যবহার করেছিলাম।’’
যেটা তিনি কখনও জানতে পারেন নি তা হল তাঁর হত্যাকারীর নামেও ‘রাম’ রয়ে গেল।
তিনি সকলকে বিশ্বাস করতে পারতেন। মহাত্মা চরিত্রের সবচেয়ে উন্নত গুন এবং চরম দুর্বলতা একই।
ভারতবাসী অহিংসা কোনোদিনই গ্রহণ করেনি, করলেও তার চর্চা করেনি – এই দেশ তাকে মহাত্মা মেনেছে ঠিকই কিন্তু তার মাহাত্ম্য আদৌ স্বীকার করেনি। তিনি ব্যর্থ হয়েছেন।