হেগেল নামে কেউ ছিল এটুকু তারা জানেন না।
![](http://i0.wp.com/cpimwb.org.in/wp-content/uploads/2024/07/motadorsho-series-6-bostubad-prosonge-2-chithi-820x510.jpg)
হেগেল নামে কেউ ছিল এটুকু তারা জানেন না।
সমালোচনায় বিদ্ধ মনের কাতরতা থেকে আবার তিনি কবিকে লিখলেন,‘‘রাইকমল সম্পর্কে আপনি আমাকে সান্ত্বনা দিয়েছেন কিনা জানি না। কারণ আমার সমসাময়িকেরা আমার লেখাকে বলেন—স্থুল। ১৯৩৭-র ১২ই মার্চ রবীন্দ্রনাথ জবাব পাঠালেন,‘‘তোমার স্থুল দৃষ্টির অপবাদ কে দিয়েছে জানিনে কিন্তু আমার তো মনে হয় তোমার রচনায় সূক্ষ্মস্পর্শ আছে, আর তোমার কলমে বাস্তবতা সত্য হয়েই দেখা দেয় তাতে বাস্তবতার কোমরবাঁধা ভান নেই, গল্প লিখতে বসে গল্প না লেখাটাকেই যাঁরা বাহাদুরি মনে করেন, তুমি যে তাঁদের দলে নাম লেখাওনি এতে খুশি হয়েছি।’’
ব্যখ্যা করতে গিয়ে কেউ মূল কথাটাই বদলে দিয়েছেন।
এঙ্গেলস আশাবাদী মার্কসের শরীর সেরে উঠবে।
সারা দুনিয়ার একচেটিয়া শাসনের সাথেও যুদ্ধে অবতীর্ণ হতে হবে।
বস্তুবাদের বুনিয়াদ হল বাস্তবজগত
যুদ্ধের অবসানের সাথেই মানবসমাজ এক নতুন পরিস্থিতির সম্মুখীন হবে।
মার্কসবাদ-লেনিনবাদের ধ্রুপদী জ্ঞানতত্ত্ব চর্চা।
মহাজীবনের অনুসারি হতে তাকে উপলব্ধি করতে হয় দ্বান্দ্বিক-বস্তুবাদের দৃষ্টিভঙ্গিতেই।
ফাটকা কারবারের বাজারে সাধারণ মানুষকেও জোর করে টেনে আনা হয়।