বিষাক্ত মনোভাবকে প্রতিরোধ করা গেলে আরএসএস পরাস্থ হবে, তখন বিজেপি’ও হারবে, হারবেই।

বিষাক্ত মনোভাবকে প্রতিরোধ করা গেলে আরএসএস পরাস্থ হবে, তখন বিজেপি’ও হারবে, হারবেই।
রাজনৈতিক দল এবং নাগরিক হিসাবে সমাজে ন্যায়বিচার সুনিশ্চিত করাই আমাদের প্রধান কর্তব্য বলে মনে করি আমরা। সাম্প্রদায়িক রাজনীতির হাতে বলি হয়ে আর একটিও জীবন যেন না হারায়। ভারতের বুকে বিভাজন যদি সম্প্রসারিত হলে কাররই জয় হবে না।
হরিদ্বারে আয়োজিত তথাকথিত ধর্ম সংসদে ভারতের মুসলমানদের বিরুদ্ধে চরম বিদ্বেষপূর্ণ বক্তৃতা চলেছে। প্রকাশ্যে এমন কর্মসূচি পালনের মানে দেশের সংবিধান স্বীকৃত আইনি কাঠামোর স্পষ্ট লঙ্ঘন করা। আলোচনার মঞ্চ থেকে একের পর এক বক্তৃতায় দেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ড. মনমোহন সিং-সহ অনেকের বিরুদ্ধেই সন্ত্রাসমূলক কর্মকাণ্ডকে সমর্থন জানানো হয়। বিজেপি’র নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রীয় সরকার ক্ষমতাসীন রয়েছে বলেই লাগাতার তিন দিন ধরে প্রকাশ্যে বিনাবাধায় এমন কর্মসূচি চলতে পেরেছে। লজ্জাজনকভাবে এই সম্মেলন শেষ হওয়ার অনেক পরে এমন একটি এফআইআর দায়ের করা হয়েছে, যাতে কারোর নাম নেই। সংবিধান অবমাননার ঘটনাতেও পুলিশ নিষ্ক্রিয়তা দেখিয়েছে। এফআইআরে প্রধান অপরাধীদের নাম না থাকলেও মঞ্চে বক্তৃতা চলাকালীন রেকর্ড করা ভিডিওগুলি থেকে দোষীদের পরিচয় স্পষ্ট হয়েছে।
ওয়েবডেস্ক প্রতিবেদন ভারতে ফেসবুকের নীতিনির্ধারক হিসাবে দায়িত্বপ্রাপ্ত আঁখি দাসের সাথে বিজেপি দলের ঘনিষ্ঠ ব্যাবসায়িক যোগাযোগের ঘটনা এখন সকলেই জানে, এবছর