আমাদের শেখানো হয় ফ্রেডরিখ ভন হায়েক, মুক্ত বাজার ব্যবস্থা, নয়া উদারবাদ এবং নিজের খুনে বাহিনী সমেত অগাস্ট পিনোচেত নাকি সব আলাদা আলাদা বিষয়।

আমাদের শেখানো হয় ফ্রেডরিখ ভন হায়েক, মুক্ত বাজার ব্যবস্থা, নয়া উদারবাদ এবং নিজের খুনে বাহিনী সমেত অগাস্ট পিনোচেত নাকি সব আলাদা আলাদা বিষয়।
আসলে যা প্রয়োজন তা হল ক্ষমতাসীন সরকারে রাজনৈতিক স্বদিচ্ছা এবং তাকে বাস্তবায়িত করতে বামপন্থীদের নিরন্তর আন্দোলন ও সংগ্রাম।
বৈদেশিক মুদ্রাভান্ডার, খাদ্য সামগ্রী ও দেশীয় উৎপাদনে ব্যবহৃত প্রযুক্তি এই তিনটি বিষয়ে স্বনির্ভরতা ব্যতিরেকে জাতীয় স্বনির্ভরতা অর্জিত হতে পারে না।
অর্থের প্রয়োজন হলে সরকারী সংস্থাগুলি নিজেদের মালিকানার অংশীদারি ছাড়ুক, অর্থাৎ ইক্যুইটি বেচে দিক।
যে রাস্তাতেই এগোনো হোক না কেন শেষ অবধি আমরা যা খুঁজে পাব সেটাই সাম্রাজ্যবাদ প্রতিষ্ঠার অর্থনৈতিক কারণ।
শ্রেণিবিভক্ত সমাজে যতদিন শোষক – শোষিত থাকবে ততদিনই ওরা-আমরাও থাকবে।
রাষ্ট্রকে দেয় করের টাকাকে কেউ ‘আমার পয়সা’ বলে?
মালব্য অ্যান্ড কোম্পানি বরাবরই মরা সাহেবের কোট গায়ে চাপিয়ে সাদা চামড়ার অহংকার দেখায়, তাই তারা এমন কথাটি আরেকবার বাজারে ছেড়েছেন।
পুঁজিবাদে মুদ্রাস্ফীতি কে প্রতিরোধ করার একমাত্র উপায় হল’ বেকারত্বের সৃষ্টি করে, যা কিনা বর্তমান সময়ে সংগঠিত করা হয় সুদের হার বৃদ্ধি করে।
রাজনৈতিক পদক্ষেপ যা অর্থনৈতিক পদ্ধতিকে চালনা করছে তা পুঁজির একত্রীভবণকে আরো ত্বরান্বিত করবে যা আর্থিক ব্যবস্থাকে ভঙ্গুর করে দেবে। শ্রমজীবী মানুষের ভাতা ও জীবনমানের উপর নিত্যনতুন আক্রমণ লক্ষ্য করা যাবে।