যখন বাংলার সমাজ ক্রমশ আরও অন্তর্মুখী ও কূপমণ্ডূক হয়ে পড়ছে, তখন নিজের হাতে রোপন করা এই আন্তর্জাতিক চেতনার বীজ তাঁর জন্মভূমিতে আরও শক্ত সমর্থ বৃক্ষে পরিণত হোক, রামমোহন রায়ের জন্মদিনে এই প্রত্যাশায় আসুন আমরা সকলে সহমত হই।

যখন বাংলার সমাজ ক্রমশ আরও অন্তর্মুখী ও কূপমণ্ডূক হয়ে পড়ছে, তখন নিজের হাতে রোপন করা এই আন্তর্জাতিক চেতনার বীজ তাঁর জন্মভূমিতে আরও শক্ত সমর্থ বৃক্ষে পরিণত হোক, রামমোহন রায়ের জন্মদিনে এই প্রত্যাশায় আসুন আমরা সকলে সহমত হই।
নিরপেক্ষ তদন্ত হোক। আমরা কথা দিতে পারি আমাদের কেউ প্যানিক এ্যাটাক নিয়ে হাসপাতালে লুকাবে না বা বাঁচার জন্য মোদী-শা’র সাথে কোনও গোপন বৈঠকও করবে না
গণতান্ত্রিক অধিকারের পক্ষে যেকোনো লড়াইতে আমরা সংগ্রামী মানুষের সহযোদ্ধা, এই অনুভবেই আমাদের পথ চলা জারী রয়েছে।
কমরেড স্তালিনের নামে অপবাদ, মিথ্যা অভিযোগ, কুৎসা ইতিহাসের একটা বিশেষ পর্বে শুরু হয়, আজও সেই ধারা বিভিন্ন কায়দায় বয়ে চলেছে। এসবের উদ্দেশ্য একটাই যাতে জনগণের ঐক্যকে ভেঙ্গে দেওয়া যায়, মুল সমস্যা থেকে চোখ ঘুরিয়ে দিয়ে চলতি শোষণের ব্যাবস্থাকেই কায়েম রাখা যায়। নিকিতা ক্রশ্চেভের ষড়যন্ত্রে যে অসভ্যতার শুরু তাকে মাও সে তুং-এর কথা দিয়েই শেষ করা যায় – “The opportunists in the history of the international communist movement were unable to negate Marx, Engels or Lenin by vilification, nor is Khrushchov able to negate Stalin by vilification.”
কমিউনিস্টদের আনা পূর্ণ স্বরাজের প্রস্তাবের পক্ষে ব্যাটন ধরেন সুভাষচন্দ্র বসু। আবার কংগ্রেসের সভাপতি পদে সুভাষচন্দ্র বসুর নাম প্রস্তাব করেন কমিউনিস্টরা।
পুঁজিবাদ নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে তার চারদিকে পেটোয়া বাহিনীর পরিখা খনন করে রাখে, প্রথমে পেরোতে হবে সেই বাধা। এটাই গ্রামশির চিন্তাধারার মূল কথা
১৯২১ সালের জানুয়ারি মাসে ইতালির কমিউনিস্ট পার্টি (PCI)- এর প্রথম কংগ্রেস আয়োজিত হয়, লিভর্নো শহরে। উনত্রিশ বছর বয়সী আন্তোনিও গ্রামশি ততদিনে গোটা ইতালিতে অন্যতম বামপন্থী বিপ্লবী নেতা হিসাবে পরিচিত হয়েছেন। ফ্যাক্টরি কাউন্সিল আন্দোলনের প্রভাবে তুরিন-কে ইতালির “পেত্রোগ্রাদ” বলা শুরু হয়ে গেছে। গ্রামশি তখন L’Ordine Nuovo নামক সাপ্তাহিক পত্রিকায় নিয়মিত লিখছেন। ১৯২১ সালের ১২ই এপ্রিল The Communists and The Elections শিরোনামে L’Ordine Nuovo’তে একটি প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়। একশো বছর পরেও সেই প্রবন্ধের বক্তব্য অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক। প্রথমে বিশ্বযুদ্ধ এবং পরে ফ্যাসিবাদের কবলে পড়া ইতালির পরিপ্রেক্ষিতে লেখা সেই প্রবন্ধ একশো বছর পরে পড়ার সময় আজকের ভারতে নির্দিষ্ট পরিস্থিতি যেমন মাথায় রাখতে হবে তেমনই ইতিহাস নির্দিষ্ট কর্তব্য পালনের লক্ষ্যে মার্কসবাদের সাধারণ সুত্রগুলিকেও আমাদের আরেকবার ঝালিয়ে নিতে হবে।
একজন কমিউনিস্ট হিসাবে ,জীবনের শেষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত মানবজাতির সেবায় নিয়োজিত থাকার জন্য আমি অঙ্গীকারবদ্ধ। আমি খুশি যে এখন এমনকি মৃত্যুর পরেও আমি এই সেবা করতে পারবো।
‘রাস্তায় যখন রক্ত, পোশাক সাদা রাখাটা অপরাধ’
চীনের বিপ্লবের নেতা হিসাবে কমরেড মাও সে তুঙ বহু গুরুত্বপূর্ণ প্রবন্ধ পুস্তক রচনা করেছেন। এই রচনাগুলিকে মার্কসবাদ-লেনিনবাদের তত্ত্বের আলোকে সামগ্রিকভাবে মূল্যায়ন করতে হবে। কেবলমাত্র উদ্ধৃতির উপর নির্ভর না করে মাও সে তুঙ-র রচনাবলীর শিক্ষণীয় বিষয়গুলি আমাদের গ্রহণ করতে হবে।