আগামী দুদিনের আলোচনায় আজকের পরিস্থিতির মোকাবিলায় কার্যকরী সঠিক পথ নির্ধারিত হবে, এই অধিবেশনে অংশগ্রহণকারী কমরেডরাই সেই কাজ সম্পন্ন করবেন।

আগামী দুদিনের আলোচনায় আজকের পরিস্থিতির মোকাবিলায় কার্যকরী সঠিক পথ নির্ধারিত হবে, এই অধিবেশনে অংশগ্রহণকারী কমরেডরাই সেই কাজ সম্পন্ন করবেন।
গণবন্টন ব্যবস্থাকে ক্রমাগত দুর্বল করা হচ্ছে “টার্গেটেড সাবসিডি’র নামে। অনৈতিকভাবে সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে আদানি গোষ্ঠী/ রিলায়েন্স গোষ্ঠীর ক্ষেত্রে।
সাভারকারের হিন্দুত্বের এই ধারণা আজকের রাজনৈতিক সময়ে ভীষণ প্রাসঙ্গিক।
সরকারী মদতের প্রতিদানে হিন্দুত্বের ঝুলিতে কি মিলবে? কর্পোরেট মিডিয়ার তরফে নিরবিচ্ছিন্ন প্রচার, সমর্থন।
শ্রেণিবিভক্ত সমাজে যতদিন শোষক – শোষিত থাকবে ততদিনই ওরা-আমরাও থাকবে।
আজকের দিনে মোদী-আদানির সেই বন্ধুত্বই হল ভারতের ক্ষেত্রে কর্পোরেট-সাম্প্রদায়িক আঁতাত। এই রাজনীতির স্বরূপ বুঝতে এই মুহূর্তে এটাই সবচেয়ে ভালো উদাহরণ।
এইসব রাজনৈতিক ব্যাক্তিরাই সবসময় দেশের সুরক্ষা ও সার্বভৌমত্বের প্রসঙ্গে প্রবল চিৎকার চেঁচামেচি করেন। এরাই আবার জাতীয় সম্পদগুলি নিঃশব্দে বেচে দেন।
হিন্ডেনবুর্গ এসব জানল কি করে? অধিকাংশ তথ্য পাবলিক ডোমেইনেই ছিল। আর্থিক তছরুপ সংক্রান্ত একাধিক ভারতীয় নিয়ামক সংস্থা আদানিদের ব্যবসা সম্পর্কে নিজেদের অনুসন্ধান জনিত তথ্য প্রকাশ করেছিল। যদিও তারা প্রাথমিক অনুসন্ধান করেই থেমে যেতে বাধ্য হয়েছিল। এসব তথ্যই হিন্ডেনবুর্গের কাজে দিয়েছে।
উন্নয়ন মানে তো সবার সমৃদ্ধি, সর্বার্থে প্রগতি! আজকের পৃথিবীতে সম্পদের বৈষম্য নির্মাণের অন্যতম স্থপতিই হল বেসরকারিকরণ। এহেন উন্নয়নমূলক কর্মসূচিটি নিস্কন্টক রাখতেই পুঁজিকে বিবিধ পরিকল্পনা করতে হয়, এমনকি দাঙ্গা অবধি সংগঠিত করতে হয়।
হিন্দুত্ববাদীদের ক্ষমতায় এনে, দেশের সম্পদ ও জনগণকে অবাধ লুঠ করার জন্যই হিন্দু রাষ্ট্রের অবতারনা। হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের জন্যও ‘হিন্দুত্ববাদী মোদীজি’ পেট্রোল- ডিজেল- কেরোসিন-গ্যাস-ভোজ্যতেল সহ সব জিনিষের দাম বাড়িয়েছেন।