পুঁজিবাদের অধীনে দারিদ্র্য, আর প্রাক-পুঁজিবাদী সময়ের দারিদ্র্য, এই দুটি সম্পূর্ণ আলাদা।
![Capitalism and Povert Cover](http://i0.wp.com/cpimwb.org.in/wp-content/uploads/2024/07/Capitalism-and-Povert-Cover.jpg)
পুঁজিবাদের অধীনে দারিদ্র্য, আর প্রাক-পুঁজিবাদী সময়ের দারিদ্র্য, এই দুটি সম্পূর্ণ আলাদা।
প্রশ্নটা সমাজতন্ত্র নাকি মানব জাতির বিলুপ্তি ?
শ্রমজীবী গরিষ্ঠ অংশের মানুষ অনেক বেশি যুক্ত ছিল প্রকৃতি, পরিবেশের সঙ্গে।
নগরের উদ্ভব ছিল সভ্যতার ফল।
বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা-নিরিক্ষার ফলে ইন্ডাস্ট্রীর প্রফিট হলো কিনা – তাকেই অগ্রাধিকার দেওয়া হয়।
নভেম্বর বিপ্লব – প্রথম সর্বহারার রাষ্ট্র। প্রথম, পুঁজিবাদের একটি সুনির্দিষ্ট বিকল্প হিসাবে বিশ্ব ইতিহাসের অগ্রগতির আলোচনায় উঠে এল সমাজতন্ত্র। তারপর,
শ্রেণিবিভক্ত সমাজে যতদিন শোষক – শোষিত থাকবে ততদিনই ওরা-আমরাও থাকবে।
রাজনৈতিক পদক্ষেপ যা অর্থনৈতিক পদ্ধতিকে চালনা করছে তা পুঁজির একত্রীভবণকে আরো ত্বরান্বিত করবে যা আর্থিক ব্যবস্থাকে ভঙ্গুর করে দেবে। শ্রমজীবী মানুষের ভাতা ও জীবনমানের উপর নিত্যনতুন আক্রমণ লক্ষ্য করা যাবে।
‘ক্রোনি ক্যাপিটালিজম’ শুধু একটি বিশেষ অর্থনীতি না, একটি বিশেষ ধরনের রাজনীতিও। আমরা তাকেই কর্পোরেট-কমিউনাল নেক্সাস (কর্পোরেট ও সাম্প্রদায়িক শক্তির আঁতাত) বলেছি।
পুঁজির এসবে কোনও দায় নেই- এটুকু নিশ্চিত করতেই তারা আমাদের দেশে সাম্প্রদায়িক শক্তির পিছনে সমর্থন দিয়েছে। সাম্প্রদায়িক ঘৃণা ছাড়া যাদের আর কিছুই দেওয়ার নেই- তারাও আর কোথাও ঠাঁই না পেয়ে এমন লুটেরা পুঁজির ধামধরা হয়েছে।