বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর’কে স্মরণনি ছক কোনও আনুষ্ঠানিকতা না।
![Tagore 24 Cover](http://i0.wp.com/cpimwb.org.in/wp-content/uploads/2024/05/WhatsApp-Image-2024-05-06-at-12.40.10-PM-820x510.jpeg)
বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর’কে স্মরণনি ছক কোনও আনুষ্ঠানিকতা না।
রবীন্দ্রনাথের রাম-ভাবনা যে মুখোশধারী সনাতনীদের কাছে বিষবৎ হবে, তা বলাই বাহুল্য।
শিল্প আসলে সমাজের প্রতিচ্ছবি দেখানোর আয়না নয় বরং একটা হাতুড়ি।
শিল্পী পাতা পড়ার শব্দে কেঁপে উঠবেন- এমনটাই দস্তুর।
আসল কথাটা ‘আর্ট, আর্টিস্ট ও জনসাধারণ’।
সুষমাই শিল্পের প্রাণ, অর্থমূল্যে শিল্পবস্তুর বিচার চলে না।
কবির প্রতি আমাদের শ্রদ্ধার্ঘ।
সমাজের প্রতিটি স্তরের মানুষের মননেই বেঁচে থাকবে তাঁর সৃজন সম্ভার এব়়ং তাদের স্রষ্টা। কারণ তিনি ‘চিত্ত-র প্রসাদ’।
সংগঠনে এবং সংগ্রামে গান, নাটক, কবিতার অসামান্য ভূমিকা প্রমাণ করেছিল কমিউনিস্ট পার্টিই। এগুলি ছাড়া লড়াই হবে না।
চিত্রনাট্যকার বা পরিচালক হিসাবে ঋত্বিক কখনও জাতীয় পুরস্কার পাননি। তাঁর একমাত্র জাতীয় পুরষ্কার এসেছিল “যুক্তি তক্কো আর গল্প” সিনেমার গল্পের জন্য। “মেঘে ঢাকা তারা” হ’ল একমাত্র চলচ্চিত্র যা সেই সময়ে জনসাধারণের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হয়েছিল।