জ্যোতি বসুর কথা আজও সত্যি। এতদিন পরেও। এর কোন বিকল্প নেই।

জ্যোতি বসুর কথা আজও সত্যি। এতদিন পরেও। এর কোন বিকল্প নেই।
রাজ্যে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার পুনঃপ্রতিষ্ঠা, শান্তিপ্রতিষ্ঠা এবং একইসাথে বিরোধী দলের কর্মীদের প্রতি কোনোরকম হিংসাত্মক ঘটনার প্রতিরোধে স্পষ্ট অবস্থান নেয় বামফ্রন্ট সরকার এবং বামপন্থী দলসমুহ। গরীব কৃষকসহ ক্ষেতমজুরেরা যখন তখন জমি থেকে উচ্ছেদের বিপদ সম্পর্কে ভয়মুক্ত হন – তাদের অধিকার সুনিশ্চিত করা হয়। কেন্দ্র রাজ্য সম্পর্ক পুনর্বিন্যাস, দেশের ফেডারাল কাঠামোকে যথাযথ আকার দিতে বামফ্রন্ট সরকার এবং তার মুখ হিসাবে জ্যোতি বসুর কৃতিত্ব কিছুতেই ভোলা যাবে না। বামফ্রন্ট সরকার প্রতিষ্ঠার পরেই আমাদের রাজ্য খাদ্য উৎপাদনে স্বনির্ভর হয়ে ওঠে। কৃষি উৎপাদনের সেই শক্ত ভিতের উপরে দাঁড়িয়েই শিল্পস্থাপনের দিকে এগোনোর সিদ্ধান্ত হয়। রাজ্যের মানুষকে সাথে নিয়ে এক ধারাবাহিক উন্নতির ইতিহাসই হল বামফ্রন্ট সরকার। এই সরকারের কাজ আজকের এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে এক শিক্ষণীয় বিষয়।
পর্ব – ৭ দমবন্ধ জেল থেকে ভিন্নস্বরের অধিকার একাত্তরে পশ্চিমবঙ্গে নির্বাচন। তার আগে দু’বার ভেঙে দেওয়া হয়েছে যুক্তফ্রন্ট সরকার। ১৯৬৭
পশ্চিমবঙ্গে অর্থনীতির ভিত্তি ছিল কৃষি এবং ক্ষুদ্রশিল্প। এই দু’টি ক্ষেত্রে শ্রমজীবীর গুরুত্বপূর্ণ অংশ নিযুক্ত ছিলেন। নয়া উদারবাদের আক্রমণ সবচেয়ে বেশি
পঞ্চায়েত: গ্রামের সরকার ‘বাস্তুঘুঘুর বাসা ভাঙো’ লক্ষ্য নেওয়া হয়েছিল উন্নয়নে মানুষকে যুক্ত করার। বামপন্থী আন্দোলনের কাছে তার মানে
কেবল ওই এক আইনেই গ্রামের গরিবের হাতে জমি তুলে দেওয়া যায়নি। ১৯৮১ এবং ১৯৮৬-তে পাশ করতে হয়েছে দ্বিতীয় ও তৃতীয়
নভেম্বর ২২ ,২০২০ রবিবার পর্ব- ৫ ‘ভাতের কারখানা’য় বিজেপির পথেই তৃণমূল…. ‘ভাতের কারখানা ধ্বংস করে, মোটর গাড়ির কারখানা/সে হবে না,