In tmc regime – blood donation is a criminal offence

রক্তের প্রবল সংকট, থ্যালাসেমিয়া রোগীসহ অন্যান্য রুগীরা রক্ত পাচ্ছেন না। সেই কথা মাথায় রেখে সরকারি নিয়মের মধ্যে থেকে রক্তদান শিবিরের আয়োজন করে গ্রেপ্তার হতে হলো CPI(M) কাউন্সিলর কে।



আগে থেকেই পুলিশ প্রশাসন সহ কলকাতা পৌর সংস্থার স্বাস্থ্য অধিকারিকদের জানিয়ে দক্ষিন ২৪ পরগনার যাদবপুর ১১১নং ওয়ার্ড এ, SFI-DYFI লোকাল কমিটির পরিচালনায় স্বাস্থ্য বিধি সহ অনাধিক ৩০জনের রক্তদান শিবিরের আয়োজন করা হয়।
এই রক্তদান শিবির সংগঠিত করার বিষয়ে উক্ত ওয়ার্ডের সিপিআই(এম) কাউন্সিলর কমরেড চয়ন ভট্টাচার্য বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণ করেন। উপস্থিত না থাকলেও রক্তদান শিবিরের সাফল্য কামনা করে বার্তা পাঠান ছাত্র আন্দোলনের প্রাক্তন দুই সর্বভারতীয় সম্পাদক কমরেড সুজন চক্রবর্তী ও কমরেড শমীক লাহিড়ী। উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট আইনজীবী ও রাজ্য সভার সাংসদ কমরেড বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্য।

৩০ জনের রক্তদান করা হয়েগেছিল। ৫-৭জন কমরেড উক্ত ভবনে শিবির শেষে গুছানোর কাজ করছিলেন ,সেই সময় আকস্মিক বাঁশদ্রণী থানার পুলিশ এসে হুমকি দেয় এবং কমরেড চয়ন ভট্টাচার্য ও যুব নেতা কমরেড কৌশিক ঘোষকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে যায়। এই জঘন্য ঘটনায় সরাসরি তৃণমূলের দুই নেতা যুক্ত ছিলেন বলে জানা যায়। কিছুক্ষন পর অবশ্য স্থানীয় মানুষের চাপে পুলিশ দুই কমরেডকেই ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়।



এই ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে গোটা রাজ্যেই SFI-DYFI এর রক্তদান শিবির গুলো বাতিল করা সহ আজকের এই ঘটনা নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি দেন বাম পরিষদীয় দলনেতা সুজন চক্রবর্তী।



এই ঘটনার নিন্দা জানিয়ে নিজের উপস্থিত থাকার কথা উল্লেখ করে বিবৃতি দেন রাজ্যসভার সদস্য বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্য।



এছাড়াও এই ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছেন সিপিআই(এম) দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা সম্পাদক,শমীক লাহিড়ী।



এই ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ করেছেন সমাজের বিভিন্ন অংশের মানুষ জন।


Spread the word

Leave a Reply