আজকের দিনে মোদী-আদানির সেই বন্ধুত্বই হল ভারতের ক্ষেত্রে কর্পোরেট-সাম্প্রদায়িক আঁতাত। এই রাজনীতির স্বরূপ বুঝতে এই মুহূর্তে এটাই সবচেয়ে ভালো উদাহরণ।
Facts & Figures
Adani: Saga of Fraud (Part II)
এইসব রাজনৈতিক ব্যাক্তিরাই সবসময় দেশের সুরক্ষা ও সার্বভৌমত্বের প্রসঙ্গে প্রবল চিৎকার চেঁচামেচি করেন। এরাই আবার জাতীয় সম্পদগুলি নিঃশব্দে বেচে দেন।
Adani: Saga of Fraud (Part I)
হিন্ডেনবুর্গ এসব জানল কি করে? অধিকাংশ তথ্য পাবলিক ডোমেইনেই ছিল। আর্থিক তছরুপ সংক্রান্ত একাধিক ভারতীয় নিয়ামক সংস্থা আদানিদের ব্যবসা সম্পর্কে নিজেদের অনুসন্ধান জনিত তথ্য প্রকাশ করেছিল। যদিও তারা প্রাথমিক অনুসন্ধান করেই থেমে যেতে বাধ্য হয়েছিল। এসব তথ্যই হিন্ডেনবুর্গের কাজে দিয়েছে।
The Story of Appropriation: Part III
নির্বাচনী বন্ডের মাধ্যমে ৫২৮.১৪ কোটি টাকা জমা হয়েছে তৃণমূলের তহবিলে ২০২২ সালে, যা আগের বছর ছিল মাত্র ৪২ কোটি টাকা।
The Story of Appropriation: Part II
অতি দক্ষিণ পন্থার উত্থান এবং বাছাই করা কর্পোরেটদের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত অর্থনীতি পরস্পরের হাত ধরেই চলে, এটাই ইতিহাসের শিক্ষা।
The Story of Appropriation: Part I
৩বছরে ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার সম্পদ বৃদ্ধি হয়েছে এযুগের গন্ডেরিরাম, গৌতম আদানীর। ঠিক যেভাবে শুধু শেয়ারের ভেলকিবাজিতে গন্ডেরিরাম বাটপারিয়া বিপুল অর্থ কামিয়ে সরে পড়েছিল, তেমনই কাজে সিদ্ধহস্ত আদানী ভাইয়েরা। আর আদানী ভাইদের রকেট গতিতে উত্থান মোদী ভাইয়ের দাক্ষিণ্যেই।
Amrit Aur Kaal? A Report
ডানপন্থী পপুলিজম কর্তৃত্ববাদী এবং অগণতান্ত্রিক কাঠামোকে যেভাবে চালনা করছে তার পরিবর্তন বাধ্যতামূলক হয়ে পড়েছে। নাহলে সর্বগ্রাসী দেশপ্রেমের মিথ্যে মোড়কে ঢাকা, জনস্বার্থ বিরোধী লুটেরা-রা সাধারণ মানুষের শ্বাসরোধ করার উল্লাস থেকে বিরত হবে না।
আদানির শেয়ারের দাম পড়েছে ,তো আমার বাপের কী?
৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ আমেরিকান ফিনান্সিয়াল ফরেনসিক রিসার্চ ফার্ম হিন্ডেনবার্গের রিপোর্টে চোখ বুলিয়ে কনফিডেন্টলি বলল আমার বন্ধু। নিন্দুকে বলে ভক্ত। কথা
Rather Fail With Honour? A Report (Part II)
‘ক্রোনি ক্যাপিটালিজম’ শুধু একটি বিশেষ অর্থনীতি না, একটি বিশেষ ধরনের রাজনীতিও। আমরা তাকেই কর্পোরেট-কমিউনাল নেক্সাস (কর্পোরেট ও সাম্প্রদায়িক শক্তির আঁতাত) বলেছি।
PB Communique
কেন্দ্রীয় বাজেট ২০২৩-২৪ এমন এক সময়ে পেশ হয়েছে যখন ভারতের অর্থনীতি অতিমারীর কারণে গতি হারিয়ে ফেলেছে, ২ অতিমারী বছরে সর্বাধিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। অতিমারী পরবর্তীতে অর্থনীতি চাঙ্গা হতে গিয়ে বিশ্ব-অর্থনীতির গতিহীনতার ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, যে বিশ্ব-অর্থনীতি সম্ভবত এক মন্দার দিকে এগোচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বাড়ানো, কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি, গৃহস্থের চাহিদা পূরণের মত কেন্দ্রীয় বিষয়গুলি এই বাজেটে উল্লেখ হওয়া উচিৎ ছিল।