রেড রোডে প্রতীকী প্রতিবাদে বামফ্রন্ট নেতৃত্ব – ১৮/০৪/২০২০

Filter by:
  RESET

Comrade Aijaz Ahmad: A Report

গতকাল ৯ মার্চ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রখ্যাত মার্কসবাদী বুদ্ধিজীবী, তাত্ত্বিক ও কমরেড - আইজাজ আহমেদের মৃত্যু হয়েছে। তাঁর মৃত্যুতে গভীর দুঃখ প্রকাশ করছে ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্কসবাদী)৷ তিনি সিপিআই(এম) এর সাথে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত ছিলেন এবং দেশ জুড়ে অসংখ্য সেমিনার, সভায় বক্তৃতার কাজে সর্বদা সময় দিতে ইচ্ছাপ্রকাশ করতেন। আইজাজ আহমদ এক অত্যন্ত সম্মানীয় তাত্ত্বিক হিসাবেই সুপরিচিত ছিলেন। মার্কসবাদের সমর্থনে তাঁর রচনাগুলির মর্যাদা ধ্রুপদী সাহিত্যের মতোই যা একের পর এক প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে। ভিসা সংক্রান্ত বাধ্যবাধকতা এবং অসুস্থতার কারণে তাকে ভারত ছাড়তে বাধ্য করা হয়। মৃত্যুর আগে অবধি তাঁর দেশে ফেরার ইচ্ছা বজায় ছিল। তিনি দেশে ফিরতে পারেননি, এই ঘটনা দুঃখজনক। সমাজতন্ত্রে আস্থাশীল এবং সেই লক্ষ্যে সংগ্রামরত বিশ্বব্যাপী মানুষের জন্য তার মৃত্যু এক বিশাল ক্ষতি বিশেষ।

Read More

On Assembly Election Results

কর্তৃত্ববাদী শাসনের অভিমুখে ক্রমবর্ধমান হিন্দুত্ব-কর্পোরেট শাসনের প্রতিরোধে আগামী দিনে বাম ও গণতান্ত্রিক শক্তিকে দ্বিগুন উৎসাহে ভর করে এগোতে হবে, নতুন রণকৌশলে বিবর্তিত হতে হবে।

Read More

Lenon’s Song: War Is Over…

'যুদ্ধে সব থেকে ক্ষতি হয় গরিব মানুষের, হাহাকার লেগে গেছে উজহোর্ড এ, যুদ্ধ ফিরলেই আবার ফিরে যাবো, ফাইনাল পরীক্ষা দেব, আর আমি ঠিক করে নিয়েছি ডাক্তার হয়ে যেখানে যুদ্ধ হবে সেখানে ছুটে যাবো বোমায় ঝলসে যাওয়া মানুষদের বাঁচাতে, খুব দরকার খুব দরকার, যুদ্ধের সময়ে আহত মানুষের পাশে থাকা, বাঁচিয়ে তোলা। দেখবো কে জেতে মিসাইল না জীবনদায়ী ওষুধ!'

Read More

Ukraine: Reinstall Peace

উপসাগরীয় যুদ্ধ, লিবিয়া সঙ্কট বা অন্য কোথাও একই পরিস্থিতিতে হাজার হাজার ভারতীয়কে সরিয়ে নেওয়ার গর্বিত অতীত রেকর্ড রয়েছে ভারতের।ভারত সরকারকে সম্পূর্ণ মনযোগ দিয়ে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় সমস্ত ভারতীয়কে সরিয়ে নিতে হবে।

Read More

Stop the NATO-imposed Conflict Immediately – Santanu Dey

সোভিয়েতের বাহাত্তর বছরে কোনও সংকট ছিল না। রাশিয়া ও ইউক্রেনের মানুষ ছিলেন শান্তিতে। পরস্পরের সঙ্গে ছিল নিবিড় বন্ধুত্ব। ইউক্রেনের এই

Read More

Civic Volunteer: Indian Gestapo?

২০২১এর ফেব্রুয়ারী মাসে প্রকাশ্য রাস্তায় সরকার বিরোধী আন্দোলনে যোগদানকারী মঈদুল মিদ্দাকে পিটিয়ে হত্যা বা ২০২২ এর ফেব্রুয়ারীতে সরকার বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পরিচিত মুখ আনিস খানকে বাড়ি ঢুকে খুন করার পর এই আওয়াজ স্বাভাবিক ভাবেই উঠছে – সিভিক পুলিশদের গেষ্টাপো বাহিনীতে পরিণত করা চলবে না

Read More

We Stand With People Of Birbhum: SKM

কৃষকদের প্রতি ন্যায়বিচারের স্বার্থে দেওচা-পাচামী-হরিনশিঙ্গা-দেওয়ানগঞ্জ এলাকার কৃষকদের মতামত জানার জন্য বাধ্যতামূলক আইনী স্বচ্ছ পদ্ধতি গ্রহণ করার জন্য এসকেএম পশ্চিমবঙ্গ সরকারকে অনুরোধ করছে। অবিলম্বে গ্রামবাসী ও কর্মীদের উপর দমন-পীড়ন ও গ্রেপ্তার বন্ধ করতে এবং শান্তিপূর্ণ ও গণতান্ত্রিক পরিবেশ ফিরিয়ে আনার প্রক্রিয়া শুরু করার জন্য স্থানীয় পুলিশ ও প্রশাসনকে নির্দেশ দেওয়ার জন্য পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীকে অনুরোধ জানাচ্ছে এসকেএম।

Read More

The Road Ahead: Deucha Pachami Shows The Way (Part III)

খেটেখাওয়া সাধারণ মানুষের ভরসা নেই সরকারের উপর। উচ্ছেদের পর কোনও নিশ্চয়তা নেই ভবিষ্যত রুটি রুজির, বুঝে গিয়েছেন এলাকার সাধারণ মানুষ। তাই খনি হলে দেদার টাকা লোটার ধান্দায় মশগুল তৃণমূলের নেতারা রীতিমত ধাক্কা খাচ্ছেন হরিণশিঙা, চাঁচপুর, দেওয়ানগঞ্জ, কেন্দপাহাড়ি, মথুরাপাহাড়ি, গাবারবাথান সহ প্রত্যেকটা জনপদে।

Read More

Will Uproot The Barricade: Mishra States

সব গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নকে অগ্রাহ্য করে রাজ্য সরকার প্যাকেজের নামে প্রলোভন এবং প্রতিবাদের কন্ঠ দমন করতে ভয়ভীতি সন্ত্রাসের রাস্তা বেছে নিয়েছে। দেউচা পাঁচামীর মানুষের কন্ঠরোধ করা হচ্ছে, বাইরে থেকে বিদ্বেষের রাজনীতি বিরোধী জনমঞ্চের পদযাত্রীরা সেখানে ঢুকতে গেলে আটকানো হয়েছে, আমাদের পার্টির জেলা সম্পাদককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, পদযাত্রীদের আশ্রয়স্থলে শাসকদল হামলা চালিয়েছে। এরপরেও যারা সেখানে যাওয়ার চেষ্টা করেছে তাদেরও বাধা দেওয়া হয়েছে। এভাবে প্রকল্পের বিষয়ে মূল প্রশ্নগুলো এবং মানুষের প্রতিবাদকে ধামাচাপা দেওয়া যাবে না। সর্বাত্মক ব্যাপক ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তোলা হবে এর বিরুদ্ধে।

Read More

The Road Ahead: Deucha Pachami Shows The Way (Part II)

বেশিরভাগ মানুষ গরিব। পাথর ভাঙা, ক্রাশার আর ছোট জমিতে চাষ— এই তাঁদের জীবনযাপনের পাথেয়। সেখানে আদিবাসীরা বেশি। আছেন তফসিলিরাও। সেখানে সমীক্ষা হয়েছে? হরিণশিঙার সুনীল মার্ডির কথায়,‘‘কোথায় প্রশাসন? আমাদের সঙ্গে কেউ কথা কয়নি। বাড়ি বাড়ি এসে জিজ্ঞেস? প্রশাসনের কোনও লোককে গত কয়েকবছর গ্রামে দেখা যায়নি।’’ হরিণশিঙার ভাগচাষি রামযতন মির্ধা খেতে ছিলেন। সপরিবারে— স্ত্রী বিলাসী মির্ধা, ছেলের স্ত্রী ললিতা মির্ধা, মেয়ে অঞ্জলি মির্ধা একসঙ্গে ধান কাটছিলেন। আমরা ‘কয়লার পক্ষে কথা বলতে আসিনি’ জেনে এগিয়ে এলেন। বললেন,‘‘সরকার কী করে জানল আমরা এই প্যাকেজে রাজি? কোথায় জমি দেবে? কোথায় কাজ পাবো, এত ছোট ৬৫০ বর্গমিটার ঘরে আমরা থাকতে পারব কিনা — সরকার জানতে চেয়েছে। ইচ্ছা হলো আর ঘোষণা? এখানে সবাই অনিচ্ছুক। গাঁ ঘুরে কয়লার পক্ষে লোক পাবেন না।’’

Read More

Spread the word