রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে বিজেপি এই কাজ করেছে। সরকারের স্থিতিশীলতা বিঘ্নিত করার লক্ষ্যে মহা বিকাশ আঘাদি সরকারের মন্ত্রী ও বিধায়কদের নিশানা করে কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলিকেও ব্যবহার করা হয়েছে।

রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে বিজেপি এই কাজ করেছে। সরকারের স্থিতিশীলতা বিঘ্নিত করার লক্ষ্যে মহা বিকাশ আঘাদি সরকারের মন্ত্রী ও বিধায়কদের নিশানা করে কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলিকেও ব্যবহার করা হয়েছে।
এই প্রকল্পের বিরুদ্ধে দেশের জনসাধারণের কতটা ক্ষোভ তৈরি হয়েছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে আয়োজিত স্বতঃস্ফূর্ত বিক্ষোভগুলিতেই তারই আঁচ পাওয়া যাচ্ছে।
আয়োজিত সভার আমন্ত্রণ পত্র হাতে পাওয়ার পরে মাত্র তিনদিন সময় রয়েছে, এমন ঘটনা অনভিপ্রেত।
এরাজ্যের শাসকদলের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ প্ররোচনায় বিভিন্ন জেলার কিছু কিছু এলাকায় সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টকারী ঘটনা ঘটে চলেছে। এসবই হচ্ছে জনগণের জ্বলন্ত সমস্যা থেকে দৃষ্টি ঘুরিয়ে দেওয়ার লক্ষ্যে।
সুপ্রিম কোর্ট সংশ্লিষ্ট বিষয়ে হস্তক্ষেপ করেছে। এই সময় সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত বলে দাবি জানাচ্ছে সিপিআই(এম)। একইসাথে পলিট ব্যুরো দাবী জানাচ্ছে ১৯৯১-সালের উপাসনাস্থল বিষয়ক বিশেষ আইনকে কোনওভাবেই লঙ্ঘন করতে দেওয়া যাবে না। ধর্মীয় স্থানসমূহ সম্পর্কে এধরনের বিতর্ক এড়াতে এবং সেইসব উপাসনাস্থলের বিদ্যমান কাঠামো পরিবর্তনের কোনরকম প্রচেষ্টাই যাতে অনুমোদিত না হয় তা নিশ্চিত করার জন্যই এই আইন প্রণীত হয়েছিল।
রাজ্যের সর্বত্র প্রতিবাদ-বিক্ষোভ সংগঠিত করার জন্য বামফ্রন্ট আহ্বান জানাচ্ছে।
আগামী ২৫-৩১ মে’র সময়কালে মূল্যবৃদ্ধি এবং বেকারি বিরোধী দেশব্যাপী সংগ্রামকে আরও ঐক্যবদ্ধ এবং সমবেত আন্দোলনে পরিণত করতে বাম দলসমূহ সারা দেশে নিজ নিজ পার্টি ইউনিটকে আহ্বান জানাচ্ছে।
সভ্য সমাজে এমন বর্বরোচিত ঘটনার কোন জায়গা নেই, এমন নৃশংস ঘটনায় সমাজের উপরে কুপ্রভাব পড়ে। কোন পরিস্থিতির অজুহাতেই এহেন হত্যালীলা সমর্থনযোগ্য নয়।
সদ্য সমাপ্ত ২৩তম পার্টি কংগ্রেসের পরে নবগঠিত পলিট ব্যুরোর এটিই প্রথম বৈঠক। কাজ এবং দায়িত্ব বণ্টন সংক্রান্ত আলোচনায় যা নির্ধারিত হয়েছে সেইসব এই বছর ১৮-১৯ জুন কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠকে বিবেচনার জন্য পেশ করা হবে।
দেশের এবং জনগণের সম্পদ প্রসঙ্গে নীতিগত অবস্থানের কারনেই এমন একটি প্রতিষ্ঠানের আইপিও-র বিরোধিতা জানাচ্ছে সিপিআই(এম)-র পলিট ব্যুরো। এই সম্পদ কোটি কোটি পলিসি হোল্ডারদের মালিকানাধীন, নির্বিচারে যেভাবে এলআইসির অবমূল্যায়ন চলছে এবং পলিসি হোল্ডারদের স্বার্থকে ক্ষুণ্ন করা হচ্ছে তা জনমানসে ক্ষোভের উদ্রেক করতে বাধ্য।