স্বাধীনতার লড়াই, দেশপ্রেমের খতিয়ান- সুজন চক্রবর্তী…

স্বাধীনতার লড়াইতে বিশ্বাষঘাতক যারা স্বাধীনতার লড়াইতে যাদের কোন সংগ্রামী ভুমিকা ছিল না, তারাই আজ দেশ চালানোর দায়িত্বে। স্বাধীনতার লড়াইতে যারা

স্বাধীনতার লড়াই, দেশপ্রেমের খতিয়ান- সুজন চক্রবর্তী…

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ, ১৯৪২, কার কি ভুমিকা…. দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শুরুতেই কমিউনিস্ট পার্টি দেশব্যাপী বিভিন্ন যায়গায় যুদ্ধবিরোধী কর্মসূচী গ্রহণ করে। বরং এদেশে

স্বাধীনতার লড়াই, দেশপ্রেমের খতিয়ান- সুজন চক্রবর্তী…

বৃটিশ বুঝেছিল – বিপদ কোথায় ১৯২০ সালে জন্ম নেওয়া কমিউনিস্ট পার্টি তখন স্বাভাবিকভাবেই খুবই ছোট। কিন্তু বৃটিশরা প্রথম থেকেই বুঝেছিল

স্বাধীনতার লড়াই, দেশপ্রেমের খতিয়ান- সুজন চক্রবর্তী…

পূর্ণ স্বাধীনতার দাবী, আশু লক্ষ্য জাতীয় স্বাধীনতা অর্জন… ভারতের কমিউনিস্ট পার্টির প্রতিষ্ঠা ১৯২০ সালে। তাসখন্দে। নভেম্বর বিপ্লবের আকর্ষণ এবং স্বপ্ন

স্বাধীনতার লড়াই, দেশপ্রেমের খতিয়ান- সুজন চক্রবর্তী…

দেশদ্রোহী কারা? এ দেশের স্বাধীনতার লড়াই খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ঘটনাবহুল। দীর্ঘ ইতিহাস সংগ্রামের। নানা ভাষা, নানা মত, নানা পরিধানের ভারতবর্ষ। নানান

Why We Are Not Free? A Retrospect

ভারতের নবীন শিক্ষিত সম্প্রদায়কে এ-ক্ষেত্রে সমবেত হতে হবে। চাষী আর মজরদের মধ্যে জীবনের বাণী প্রচার করা আর তাদের সত্যকারের জীবনের সন্ধান দেওয়াই নবীন শিক্ষিত সমাজের একমাত্র কাজ। চাষী আর মজুরদের বলতে হবে, তোমরা অজানা ভবিষ্যতের লাভের আশায়, বর্তমানের শ্রমলব্ধ ধন পরের পায়ে বিলিয়ে দিয়ে বসে আছ, কিন্তু জানো না তোমরা, বিয়োগের ভিতর দিয়ে লাভ কখনো হতে পারে না। লাভের জন্য যে যোগ চাই-ই চাই। তাদের বোঝাতে হবে, তাদের শ্রমের ধনে তাদের ভোগের অধিকার ষোল আনা রয়েছে, সে -অধিকার ত্যাগ করে তারা পৌরুষের পরিচয় না দিয়ে কাপুরুষতার পরিচয়ই দিচ্ছে, মনুষ্যত্ব হতে তারা বহু দূরে সরে পড়েছে। এককথায়, জীবনে খাওয়া-পরার তীব্র আকাঙ্ক্ষা যতদিন না আমাদের দেশের কৃষক ও শ্রমিকগণের প্রাণে জাগবে ততদিন আমাদের অবস্থার পরিবর্তন কিছুতেই হবে না। পরিবর্তনের প্রয়োজনের সৃষ্টি না হলে পরিবর্তন কেনই বা হবে?

Capitalism is the crisis

‘Marx’s Writing More Relevent Today Than Ever’ – Wolfgang Streeck

আমাদের জীবদ্দশাতেই পুঁজিবাদের ধ্বংস প্রত্যক্ষ করা সম্ভব হবে – এখনই হয়ত একথা বলার সময় আসেনি কিন্তু নয়া উদারবাদের ভিতরে এমন পাঁচটি সাধারন বৈশিষ্ট দেখা যাচ্ছে যা পৃথিবীজূড়েই জনগনের দুর্দশার মূল কারন। ক্রমান্বয়ী আর্থিক অবনমন, বাজারের উপরে কতিপয় ব্যবসায়ী গোষ্ঠীর একচেটিয়া রাজত্ব, জনজীবনে প্রয়োজনীয় পণ্য ব্যবহারে গুরুতর অভাব, সার্বিক দুর্নীতি এবং দুনিয়াজূড়ে নৈরাজ্যের প্রতিষ্ঠা এগুলিই হল সেই পাঁচ বৈশিষ্ট। লাগামহীন মুনাফা কিংবা বাজারের উপরে মানবিক নিয়ন্ত্রন কায়েম করতে পারে এমন একটিও প্রতিষ্ঠান বাকি নেই যা পুঁজিবাদ ধ্বংস করেনি। আমার বক্তব্য হল এর ফলে আগামিদিনে এমন অনেক ঘটনা ঘটতে চলেছে যা অভূতপূর্ব – ‘জেলখানার নোটবুক’-এ এমন কিছুরই ইঙ্গিত দিয়েছিলেন আন্তনিও গ্রামশি।”

CPIMCC

CC Meeting: Press Communique

কেন্দ্রীয় কমিটি সিদ্ধান্ত নিয়েছে পার্টি ভারতের স্বাধীনতার ৭৫তম বার্ষিকী পালন করবে স্বাধীনতা সংগ্রামে কমিউনিস্টদের ভূমিকা তুলে ধরে। আধুনিক ভারত গঠনের ভাবনা (আইডিয়া অব ইন্ডিয়া)-কে একীভূত করতে কমিউনিস্ট পার্টির অবদান; স্বাধীনতা সংগ্রামে ব্রিটিশদের সাথে আরএসএসের সহযোগিতা; এবং বর্তমান ভারতে সাংবিধানিক ধর্মনিরপেক্ষ-গণতান্ত্রিক-সাধারণতন্ত্রের যেভাবে ভয়াবহ অবমাননা চলছে সেই বিষয়গুলিকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হবে।