সংগ্রাম করে গেছেন আজীবন। নিজেকে যুক্ত করেছিলেন দেশের পরাধীনতার শৃংখল মোচনের সংগ্রামে। বিজ্ঞান-প্রযুক্তির সকল প্রয়োগে ভারতীয় সমাজকে বিশ্বের দরবারে উন্নীত এক সমাজ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার ব্রতই শুধু নেননি, তাকে কার্যকরী করার জন্য জীবন পণ করেছিলেন

সংগ্রাম করে গেছেন আজীবন। নিজেকে যুক্ত করেছিলেন দেশের পরাধীনতার শৃংখল মোচনের সংগ্রামে। বিজ্ঞান-প্রযুক্তির সকল প্রয়োগে ভারতীয় সমাজকে বিশ্বের দরবারে উন্নীত এক সমাজ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার ব্রতই শুধু নেননি, তাকে কার্যকরী করার জন্য জীবন পণ করেছিলেন
দুপারের গ্রামবাসীকে নিয়ে প্রবল বৃষ্টি ও অন্ধকারে আমাদের কমরেডরা মাল ও নেওড়া নদীর মিলন স্থলের বিস্তীর্ণ নদীবক্ষ তল্লাশি চালালেও কোথাও সকাল আটটা পর্যন্ত প্রশাসনের, পুলিশের বা বিপর্যয় মোকাবিলার কোন টীমের দেখা পায়নি
ফেটে পড়া জনগণের ক্ষোভের মুখোমুখি কোনও গুণ্ডা, কোনও গুণ্ডামি এক মিনিটের বেশি দাঁড়াতে পারে না, তখন উল্টোদিকে দৌড়তে হয়… হবে, হবেই।
এই প্রতিবেদন এক ভারতীয় মেধাকে স্মরণ করতে চাইছে- যে মেধা ভারতীয় হওয়ার সাথেই আন্তর্জাতিকতায় সঞ্জাত ছিল, সেই আন্তর্জাতিকতা কমিউনিস্ট আন্তর্জাতিকতা, ক্যাপিটালিস্ট দখলদারী মনোভাবের যা ঠিক বিপরীত।
২০২২ সালের ২৮ আগস্ট শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তিনি রাজ্য সম্পাদকের পদ থেকে সরে যান, সেই দায়িত্বে কমরেড এম ভি গোবিন্দন নির্বাচিত হন।
লড়াই এখনও চলছে। সুবিচার না পাওয়া অবধি আমি সেই লড়াইতে থাকব।
এই সমস্ত শক্তি, চরমপন্থী সংখ্যাগরিষ্ঠ বা সংখ্যালঘু গোষ্ঠী যারই প্রতিনিধিত্ব করুক না কেন, তাদের বিরুদ্ধে অবশ্যই দেশের নিয়মিত আইন ব্যবহার করে এবং দৃঢ় প্রশাসনিক পদক্ষেপের মাধ্যমে লড়াই করতে হবে।
কেরালার জনগণ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও শান্তির প্রতি দৃষ্টান্তমূলক অঙ্গীকারের জন্যই সুপরিচিত। তারা কোনো চরমপন্থী হিংসাত্মক কর্মকাণ্ড সহ্য করবে না।
একেক বার পরস্পরকে বলি, নিজেদেরই, থাক, এখনই যাব না তাহলে!
১৯ সেপ্তেম্বর ২০২২ দ্বিতীয় পর্ব দুর্নীতির এপিসেন্টার হরিশ চ্যাটার্জি স্ট্রিট-ই রেলে চাকরি পাবার আশায় টাকা ঢেলেছিলেন ৩৪ বছর বয়সি হুগলির