তৃতীয় পর্ব পাশাপাশি কেন্দ্রীয় সরকারের জাতীয় শিক্ষানীতিতে হিন্দুত্ববাদ প্রতিফলিত হতে দেখা যাচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে বৈদিক, বেদাঙ্গ, জ্যোতিষ পড়ানো ইত্যাদিতে ধর্মীয় বিভাজন

তৃতীয় পর্ব পাশাপাশি কেন্দ্রীয় সরকারের জাতীয় শিক্ষানীতিতে হিন্দুত্ববাদ প্রতিফলিত হতে দেখা যাচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে বৈদিক, বেদাঙ্গ, জ্যোতিষ পড়ানো ইত্যাদিতে ধর্মীয় বিভাজন
‘ভারত দারিদ্র্যশুন্য হয়েছে’ বলে সরকারী ঘোষণাটি হয়ত শীঘ্রই কানে আসবে।
এনএইচএআই টেন্ডার ডাকার আগে যে খরচ এর অনুমান করেছিল, তার পরিমানও ছিল সিসিইএ অনুমোদন করা খরচের ১১ গুন। এনএইচএআই’র হিসাব অনুযায়ী প্রতি কিলোমিটারে খরচ হওয়ার কথা ছিল কিলোমিটার প্রতি ২০৬.৩৯ কোটি টাকার কাছাকাছি। টেন্ডার ডাকার পরে সেই খরচ দাঁড়ায় কিলোমিটার পিছু ১৮১.৯৪ কোটি টাকা, যা এনএইচএআই এর আনুমানিক খরচের থেকে প্রায় ১২ শতাংশ কম। এর পরে কিলোমিটার প্রতি খরচ কিভাবে ২৫০.৭৭ কোটিতে গিয়ে পৌঁছালো তার কোনো সদুত্তর মেলে নি, এমনকি ভারত সরকার এই ব্যাপক খরচে রাশ টানার কোন প্রচেষ্টাও করেনি।
সরকারী মদতের প্রতিদানে হিন্দুত্বের ঝুলিতে কি মিলবে? কর্পোরেট মিডিয়ার তরফে নিরবিচ্ছিন্ন প্রচার, সমর্থন।
২০ আগস্ট ২০২৩ রবিবার সাংবাদিকদের সঙ্গে প্রশ্নোত্তর পর্বে মোদিজী শুনিয়েছেন – জাত, ধর্মের বৈষম্যহীনতার কথা এবং তার প্রতি তাঁর সরকারের
যে রাস্তাতেই এগোনো হোক না কেন শেষ অবধি আমরা যা খুঁজে পাব সেটাই সাম্রাজ্যবাদ প্রতিষ্ঠার অর্থনৈতিক কারণ।
ভারতে সংখ্যালঘু মুসলমানরা বহিরাগত নন। তাঁরা এই দেশেরই মানুষ। তাঁদের অনেকে ব্রাহ্মণ্যবাদের দাপটে নির্যাতিত অংশ।
অভিন্ন দেওয়ানী বিধির চেহারা চরিত্র কেমন হবে তা নিয়ে আজ অবধি মাহামান্য সুপ্রীম কোর্ট কোনো স্পষ্ট নির্দেশ বা বক্তব্য রাখেনি।
ধর্ম তার বিশ্বাস আর দেবতার কাছ থেকেই কেবল তার সব কাজের মান্যতা পায়, যোগ্যতা অর্জন করে। উভয়ের কর্তৃত্ব অর্জনের ক্ষেত্র স্পষ্টতই আলাদা।
ঔচিত্যবোধে সমৃদ্ধ মানবিক কাজ গণতন্ত্রের জন্য দরকার। ধর্মনিরপেক্ষ সমাজ গড়ে তোলা মানেই ঔচিত্যবোধের অগ্রগতি।