একেক বার পরস্পরকে বলি, নিজেদেরই, থাক, এখনই যাব না তাহলে!

একেক বার পরস্পরকে বলি, নিজেদেরই, থাক, এখনই যাব না তাহলে!
লক্ষ লক্ষ কৃষকজনতার গৌরবময় সশস্ত্র সংগ্রামকে মর্যাদা দিতে এবং সেই লড়াইতে অসংখ্য শহীদের স্মৃতিতে উৎসর্গীকৃত দিবস হিসাবেই সিপিআই(এম) নিজামের আত্মসমর্পণের দিনটিকে পালন করবে
মানুষের স্বার্থে ন্যায্য অধিকারের লড়াইতে একচুল জায়গা ছাড়া হবে না, বাকি রইল আমাদের উপরে হামলা, আক্রমন ও হুমকি সহ যা কিছু- হম দেখেঙ্গে।
“চোর ধরো, জেল ভরো।” এ বাংলা কখনও এই শ্লোগান শোনার জন্য অভ্যস্ত ছিল না! কিন্তু বাধ্য হচ্ছে মানুষ, বাধ্য হচ্ছে বামপন্থীরা এরাজ্যের রাজনীতিকে দুর্নীতিমুক্ত করতে।
গুজবের নথি থাকে না। মিথ্যার থাকে না ‘কাগজ’ কিংবা আলমারি। বামফ্রন্ট সততার সঙ্গে সরকার চালিয়েছে— প্রমাণ করেছেন মমতা ব্যানার্জিই।
ব্যাক্তিগতভাবে বামপন্থার প্রতি শ্রদ্ধাশীল এমন কারোর এই পুরস্কার গ্রহণ সম্পর্কে পার্টির কতটুকুই বা বলার থাকে? কিন্তু বামপন্থী পার্টির নেতৃস্থানীয়রা এমনসব পুরস্কারের আমন্ত্রণ অস্বীকার করবেন এমনটাই স্বাভাবিক।
শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভের উপর নৃশংস পুলিশী হামলার নিন্দা করছে সিপিআই(এম)’র পলিট ব্যুরো৷
অর্থনীতিবিদ অভিজিৎ সেন সারা জীবন শ্রমজীবী গরীব জনগণের স্বার্থরক্ষায় কাজ করে গেছেন। এই কাজের মাধ্যমেই তিনি প্রগতিশীল দর্শনকে উর্ধে তুলে ধরেছেন। তার স্ত্রী জয়তী ঘোষ, কন্যা জাহ্নবী সহ পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানিয়েই তাকে স্মরণ করেছে সিপিআই(এম)।
সংগ্রাম, ষড়যন্ত্র, প্রতিরোধের লড়াইয়ের হাজারো রূপকথার ঐতিহ্যকেই নিজের জীবনের সঙ্গে যাপন করে আসলে এগিয়ে চলেন ফুল্লরা মণ্ডলরা। অনায়াসে, নির্বিকারে সার, বীজ, জলের যোগান দিয়ে চলেন দিনবদলের স্বপ্ন দেখা লক্ষ, অযুত চেতনাকে।
পশ্চিমবাংলার স্বঘোষিত দিদি ও তাঁর দলের বিরুদ্ধে অভিযোগের তালিকা এত দীর্ঘ, সে কারনে সবটা স্মরনে নাও থাকতে পারে। কিন্তু মানুষ ভুলে যাননি।