আসন্ন নির্বাচনের দিকে নজর রেখে শুধুমাত্র সাম্প্রদায়িক মেরুকরণকে তীক্ষ্ণ করার উদ্দেশ্যেই এই ঘটনা সংগঠিত হয়েছে।

আসন্ন নির্বাচনের দিকে নজর রেখে শুধুমাত্র সাম্প্রদায়িক মেরুকরণকে তীক্ষ্ণ করার উদ্দেশ্যেই এই ঘটনা সংগঠিত হয়েছে।
সাম্প্রদায়িক চিন্তাভাবনা সরকারীভাবে নিরাপত্তা ব্যবস্থার দায়িত্বপ্রাপ্তদেরকে কিভাবে প্রভাবিত করছে এই ঘটনায় তা স্পষ্ট হয়ে যায়।
শ্রেণিবিভক্ত সমাজে যতদিন শোষক – শোষিত থাকবে ততদিনই ওরা-আমরাও থাকবে।
এই হত্যাকাণ্ডের তদন্তের জন্য সিট গঠন করে খুনিদের চিহ্নিত করা হোক।
তিনি ‘দেশাচারের দাস’ নন। শাস্ত্র বিষয়ে তাঁর আলাদা করে কোনও মোহ নেই। কিন্তু তিনি জানতেন, সাধারণ মানুষের আছে।
মণিপুরের বিজেপি সরকার এই নৃশংসতায় যুক্ত অপরাধীদের আড়াল করতে সরাসরি জড়িত।
আরএসএস-বিজেপি’র সরকার আরেকবার ক্ষমতায় এলে ভারতের চরিত্রই বদলে যাবে- আর তাই বিজেপি’কে হারাতেই হবে।
ভোট ডাকাতির পরেও লালঝাণ্ডার ভোট বাড়লো ১০-১১%-রও বেশী, বিজেপির ভোট কমেছে ১৫-১৬%।
এই পরিস্থিতি নির্বাচনকে এক নির্মম পরিহাসের বিষয়ে পর্যবসিত করেছে।
যাতে তথ্যের কারচুপি না হয়, নির্বাচন কমিশন অবিলম্বে ভোটের হার প্রকাশ করুক। সিসিটিভি ফুটেজ সংরক্ষিত হোক। সুরক্ষিত হোক ব্যালট বাক্স, স্ট্রংরুম।