পুঁজিবাদী ব্যবস্থা বিদায় হলে মেশিনটাও নিজে থেকে অচল হয়ে যাবে।

পুঁজিবাদী ব্যবস্থা বিদায় হলে মেশিনটাও নিজে থেকে অচল হয়ে যাবে।
দ্বিতীয় পার্টি কংগ্রেসের আগে RSDLP কে সংগঠিত করার ক্ষেত্রে ইস্ক্রার ভূমিকা অস্বীকার করা যায় না।
আমাদের জাতীয় গণিত দিবস স্বার্থক হোক। সেই উপলব্ধিতেই চিরায়ত হন শ্রীনিবাস রামানুজন, তার কৃতিত্ব।
সম্পূর্ণ লেখাটি তিন পর্বে প্রকাশিত হল। বাংলা শিরোনাম ওয়েবডেস্কের নিজস্ব।
সম্পূর্ণ লেখাটি তিন পর্বে প্রকাশিত হল। বাংলা শিরোনাম ওয়েবডেস্কের নিজস্ব।
সম্পূর্ণ লেখাটি তিন পর্বে প্রকাশিত হল। বাংলা শিরোনাম ওয়েবডেস্কের নিজস্ব।
নায়করা ইতিহাস সৃষ্টি করেন না, ইতিহাস নিজের গতিপথে নায়ক বেছে নেয় – স্তালিনের বক্তব্য জনগণই আসল শক্তি যার সামনে কখনো কোন ক্ষমতাবান টিকে থাকতে পারেন না, এমন কোন সেনাবাহিনী নেই যা অজেয় থাকতে পারে। ইতিহাসের শিক্ষা এই যে মানুষ ভুল করেন আবার সেই ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে ইতিহাস নির্মাণও করতে পারেন – সাময়িক বিপর্যয়ে কমিউনিস্টদের হতোদ্যম হলে চলে না, জনগনের সাথে থেকেই তাদের উন্নতির জন্য সক্রিয় হতে হয়। সেই সক্রিয়তা আজ সবাইকে একজায়গায় চাইছে যারা মুক্তির অগ্নিপথে চলতে সক্ষম – আমরা সময়ের দাবী মেনে কতদূর এগোতে পারি আজকের কর্মসূচি সেটাই।
সারা পৃথিবীর সামনে কমিউনিস্ট ইশতেহার আহ্বান রেখেছিল দুনিয়ার মজদুর এক হও, আমাদের প্রাথমিক কর্তব্য ভারতে সেই লক্ষ্যে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া, এই কাজে বাধা অনেক – রাশিয়ার বাস্তবতায় সেইসব বাধা পেরোতে যোসেফ স্তালিন সফল হয়েছিলেন। নিপীড়নের কৌশলসমূহের মতোই নিপীড়িত মানুষও শুরু থেকে শেষ অবধি আন্তর্জাতিক (তথাকথিত বিশ্বায়নের অনেক আগে থেকেই), এই কারনেই তার থেকে আমাদের শিখতে হয়।
যে স্বপ্ন তিনি বুনে দিয়ে গেছেন তার প্রত্যেকটি সুত্র ততটাই সমর্থ যেমনটা কমিউনিস্ট ইস্তাহারে পুঁজিবাদের পতন এবং সমাজতন্তের উত্থান বলে ঘোষণা করা হয়েছে। কেতাবি মেধার যুক্তিবোধে স্তালিনের সবটা মেপে নেবার সামর্থ্য নেই – সমাজতন্ত্র আসলে অসম্ভবকে সম্ভব করে তোলার বিজ্ঞান।
সাংবিধানিক পদের জন্য আরিফ মহম্মদ খানের আচরণ রীতিমত বেমানান।