কিন্তু, উদ্বৃত্ত মূল্যটার কী হলো? আপনার বক্তব্য শুনলাম। সে কারখানাও নেই, সে শ্রমিকও নেই, সে সোভিয়েত ইউনিয়নও নেই। শুনলাম, মানলাম

কিন্তু, উদ্বৃত্ত মূল্যটার কী হলো? আপনার বক্তব্য শুনলাম। সে কারখানাও নেই, সে শ্রমিকও নেই, সে সোভিয়েত ইউনিয়নও নেই। শুনলাম, মানলাম
নাৎসি জার্মানি সোভিয়েত ইউনিয়নকে আক্রমন করার দিন থেকেই বিশ্বযুদ্ধের চরিত্র বদলে হয়ে উঠেছিল জনযুদ্ধ। একদিকে মানব সভ্যতা রক্ষাকারী সোভিয়েত ইউনিয়ন,
বিগত শতাব্দীতে পুঁজিবাদ ও সমাজতন্ত্র দুই ব্যবস্থার সংগ্রামের মধ্যে লক্ষ্য করা গেছে পুঁজিবাদ যেমন তার চুড়ান্ত বিজয় অর্জন করতে পারেনি,
সাহিব লুধিয়ানবী ভ্লাদিমিরের কাছে আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন। তখন সমাজতন্ত্রর সাময়িক বিপর্যয় হয়েছে। লুধিয়ানবী লিখেছিলেন,‘‘জানি না, তোমার মরদেহের কী গতি হবে/
৭ই নভেম্বর-নভেম্বর বিপ্লব দিবসের এবছর ১০৬তম বার্ষিকী। কমিউনিস্ট বিরোধীরা ক্লান্তিহীনভাবে প্রশ্ন করে যায়,সোভিয়েত ইউনিয়ন আজ নেই তাহলে কেন ইতিহাসে পরিণত
নভেম্বর বিপ্লবের ১০৭ বছর পরের বিশ্বে দাঁড়িয়ে শ্রমজীবী মহিলাদের অবস্থান নিয়ে আলোচনা করতে গেলে প্রথমেই যে কথা বলতে হয় এ
মহান নভেম্বর বিপ্লব – ১৯১৭ সালের ৭ই থেকে ১৭ই নভেম্বর কমরেড লেনিনের নেতৃত্বে রাশিয়ায় সফল সমাজতান্ত্রিক বিপ্লবের “দুনিয়া কাপানো দশ
দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ভারত সরকার সামন্ততান্ত্রিক ব্যবস্থাকে অক্ষুণ্ণ রেখেই ধনতান্ত্রিক বিকাশের রাস্তা নেয়। ফলে গ্রামে সামন্ততান্ত্রিক ভূমি সম্পর্ক অব্যাহত
নভেম্বর বিপ্লব – প্রথম সর্বহারার রাষ্ট্র। প্রথম, পুঁজিবাদের একটি সুনির্দিষ্ট বিকল্প হিসাবে বিশ্ব ইতিহাসের অগ্রগতির আলোচনায় উঠে এল সমাজতন্ত্র। তারপর,
রবীন্দ্রনাথ তাঁর ‘ এ জন্মের তীর্থদর্শনের’ অভিজ্ঞতা বর্ণনা করেছেন এইভাবে;“রাশিয়ায় অবশেষে আসা গেল। যা দেখছি আশ্চর্য ঠেকছে। অন্য কোনো দেশের