কর্মসংস্থান সহ রাজ্যের মানুষের দুর্দশা কাটানোর কোনো দিশা নেই রাজ্য বাজেটে, আছে কেবল বুজরুকি। বুধবার তৃণমূল সরকারের পেশ করা বাজেট প্রস্তাব সম্পর্কে একথা বলেছেন সিপিআই(এম)’র রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিম।

কর্মসংস্থান সহ রাজ্যের মানুষের দুর্দশা কাটানোর কোনো দিশা নেই রাজ্য বাজেটে, আছে কেবল বুজরুকি। বুধবার তৃণমূল সরকারের পেশ করা বাজেট প্রস্তাব সম্পর্কে একথা বলেছেন সিপিআই(এম)’র রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিম।
সরকারের এই ব্যয় সংকোচনের ফলে মূলত আঘাতপ্রাপ্ত হবে খাদ্য ভর্তুকি ও বিভিন্ন সামাজিক সুরক্ষা প্রকল্পগুলো। খাদ্যের ভর্তুকি বাবদ ২০২৪-২৫ এর সংশোধিত বাজেট বরাদ্দের তুলনায় এবারের বাজেটে বৃদ্ধির পরিমাণ মাত্র ৩ শতাংশ।
সেসময় কলকাতাতে উনি পার্টির আতিথেয়তা গ্রহন করেছিলেন। তখন অবিভক্ত পার্টির দফতর ছিল ডেকার্স লেনে। উনি ডেকার্স লেনে রাত্রিবাস করেছেন। তখন উনি বলেছিলেন ‘আমি হোটেলে বা অন্য কোথাও থাকবো না, পার্টি অফিসেই থাকবো’।
গডসেকে শাসক দলের নেতারা বলছেন ‘দেশপ্রেমিক’। গান্ধীজীর জন্ম দিবসে একটি স্বতন্ত্র সরকারি বিজ্ঞাপনও এখন বিলুপ্ত।
মহাত্মা গান্ধী আমাদের মহান ভারত বর্ষকে চারটি মূল্যবান উপহার দিয়ে গেছেন তাহলো ধর্মনিরপেক্ষ সংবিধান, সামাজিক ন্যায়,যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামো এবং আর্থিক আত্মনির্ভরতা ।তিনি সাম্প্রদায়িক বিবাদ , বর্ণ ভেদাভেদ, অস্পৃশ্যতা, নারী নির্যাতন নিগ্রহের বিরুদ্ধে তিনি আমৃত্যু লড়াই করে গেছেন।
ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্কসবাদী)-র পলিট ব্যুরো, প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী এবং বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. মনমোহন সিং-এর প্রয়াণে গভীর শোক জ্ঞাপন করছে।
ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্কসবাদী) এর কেন্দ্রীয় কমিটি নয়াদিল্লিতে ৩-৫, নভেম্বর ২০২৪ বৈঠক করে নিম্নলিখিত বিবৃতি জারি করেছে:
ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্কসবাদী)-এর পলিট ব্যুরো ভেনেজুয়েলার কারাকাসে অনুষ্ঠিত ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সংসদীয় ফোরামে যোগদানের জন্য রাজ্যসভার সাংসদ ডক্টর ভি শিভাদাসনকে রাজনৈতিক ছাড়পত্র দিতে অস্বীকার করার কেন্দ্রীয় সরকারের সিদ্ধান্তের তীব্র নিন্দা করেছে৷ এটি স্পষ্টভাবে ক্ষমতাসীন দলের মতামতের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয় এমন কোনও কণ্ঠকে দমিয়ে দেওয়ার চেষ্টা।
এরপর মৃতার বাবা মাকে ময়না তদন্তের কাগজপত্রে সই করানো হয়। তার মা চেয়েছিলেন এই ময়নাতদন্ত অন্য কোথাও হোক। কর্তব্যরত পুলিশ কর্মীদের তিনি সেকথা জানিয়েওছিলেন। একথা জানানোর পরেও পুলিশ কাগজপত্রে তাঁদের সই করতে বাধ্য করে।
সীতারামের স্মৃতিচারণায় ইতিমধ্যে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে বেশ কিছু আলোচনা উঠে এসেছে, প্রায় সকলেই দেশজুড়ে বিরোধী দলগুলিকে একত্রে টেনে নিয়ে এসে একটি মঞ্চ গড়ার বিষয়ে তাঁর অবদানকে তুলে ধরেছে। এ কাজে তার দক্ষতা দেশের জনসাধারণ সরাসরি প্রত্যক্ষ করেছেন। তাই আমি চাইব পার্টির অভ্যন্তরে মার্কসবাদ চর্চায় তাঁর গুরুত্বপুর্ণ অবদান নিয়ে কিছু আলোচনা করতে। পার্টি কেন্দ্র ও পলিটব্যুরোতে সীতারামের নির্দিষ্ট দায়িত্ব ছিল, মার্কসবাদ-লেনিনবাদের ভিত্তিতে পার্টির মতাদর্শগত অবস্থান নির্ধারণ করা।