ধূপগুড়িতে বিজেপি-তৃণমূল ছেড়ে সিপিআই(এম)'এ যোগ ৭০টি পরিবারের

তৃনমূল বিজেপির অত্যাচার নীতিহীন কাজে অতিষ্ঠ হয়ে লাল ঝান্ডা তুলে নিলেন হাতে।শ্রমিক কৃষক দিন মজুর শ্রেণির এই সব মানুষ জানালেন জীবনের অভিজ্ঞতা দিয়ে বুঝলাম লাল ঝান্ডা ছাড়া বাঁচার পথ নেই।গাদং ১ গ্রামপঞ্চায়েতের ভোটপাড়া স্টেশন পাড়া বুথের বাসিন্দা ৭০ টি পরিবারের হাতে লাল ঝান্ডা তুলেদিলেন পার্টির জেলা সম্পাদক সলিল আচার্য জেলা সম্পাদক মণ্ডলীর সদস্যা প্রাক্তন বিধায়ক মমতা রায় তুষার বসু প্রমুখ। দীর্ঘ এক দশক তৃণমূল এই এলাকা ঘিরে সন্ত্রাসের আবহ তৈরি করে রেখে জমি দখল দোকান দখল পাড়ায় ঢুকতে না দেওয়া পার্টি অফিস দখল করা চালিয়ে যায় তৃণমূল। পুলিশকে জানিয়েও লাভ হয়নি। গত লোকসভা নির্বাচনের পরে বিজেপি বাড়বাড়ন্ত হওয়ায় কিছু বেশি পাওয়ায় তাদের দাপট শুরু হয় এর ফলে মানুষ আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পড়ে। দুই দলের অত্যাচার দেখে সাধারণ মানুষের অভিজ্ঞতা হয় লাল ঝান্ডা ছাড়া মুক্তি নেই।এলাকার বাসিন্দা জ্যোতিষ রায় মহম্মদ লায়লা প্রমুখ এদিন বলেন আমরা লাল ঝান্ডা কিছুদিন হাতে না নিয়ে ভুল করেছি আজ সেই ভুল সংশোধন করতে এসেছি।এই বুথের সিপিআই (এম) পঞ্চায়েত সদস্য আইজুল শেখ বলেন এই গ্রামে নানা রকমের অত্যাচার হয়েছে।আমি পাশে দাঁড়াতে গেলেও দেয়নি আমাকেও হুমকি শাসানি দেওয়া মিথ্যা মামলা এসব হয়েছে।এদিন পার্টির জেলা সম্পাদক সলিল আচার্য বক্তব্য রাখতে গিয়ে উল্লেখ করেন দেশ ও রাজ্যের পরিস্থিতি, তিনি বলেন বামপন্থী ছাড়া আর কেউ নেই মেহনতি মানুষের জীবন জীবিকা রক্ষা করার জন্য।