হাড়োয়া বিধানসভা আসনের জন্য প্রার্থীর নাম পরে ঘোষণা করা হবে।

হাড়োয়া বিধানসভা আসনের জন্য প্রার্থীর নাম পরে ঘোষণা করা হবে।
মহাত্মা গান্ধীর অনুমোদন না থাকা সত্বেও সেদিন এ কাজের দায়িত্ব নিয়েছিলেন দুজন। প্রথমজন মৌলানা হসরৎ মোহানি, দ্বিতীয়জন স্বামী কুমারানন্দ।
স্বাধীনতা আসবে অথচ শোষন, নিপীড়নের বন্দোবস্তটির কোনরকম বদল ঘটবে না এমন স্বাধীনতায় কার লাভ হবে, কাদের লাভ হবে?
ভারত সরকার বিরোধী দলগুলোর আস্থাভাজন হওয়ার উপযোগী পদক্ষেপ নেবে বলে আশা করা যায়।
নিঃসন্দেহে জায়গাটা ‘বিপ্লবের মিউজিয়াম’।
নির্বিকার থেকে রাজ্যের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে ধবংসের পথে ঠেলে দেওয়া যাবে না।
৫০ শতাংশ মানুষেরও সমর্থন নেই যারা সরকারকে ভোট দিয়েছে।
অধিকার অর্জন এবং সুরক্ষিত রাখায় দায় আমাদেরই।
“আমাদের সমৃদ্ধ আত্মিক, সাংস্কৃতিক, দার্শনিক ঐতিহ্য” এর কথা বলেন, সেটাই ভারতের ধারণা।
আমরা কীভাবে এই সমস্যার সমাধান করব?