CPIMCC

আফগানিস্থানের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি

আফগান জনগণ যাতে শান্তিপূর্ণ ও স্থিতিশীল পরিবেশে বসবাস করতে পারে সেজন্য ভারতকে অবশ্যই প্রধান আঞ্চলিক শক্তিগুলোর সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করতে হবে। ভারত সরকারের উচিত অবিলম্বে আফগানিস্তানে আটকে পড়া সকল ভারতীয় নাগরিকদের নিরাপদে সরিয়ে নেওয়ার জন্য সর্বোচ্চ উদ্যোগ গ্রহণ করা।

স্বাধীনতার লড়াই, দেশপ্রেমের খতিয়ান- সুজন চক্রবর্তী...

স্বাধীনতার লড়াইতে বিশ্বাষঘাতক যারা স্বাধীনতার লড়াইতে যাদের কোন সংগ্রামী ভুমিকা ছিল না, তারাই আজ দেশ চালানোর দায়িত্বে। স্বাধীনতার লড়াইতে যারা

স্বাধীনতার লড়াই, দেশপ্রেমের খতিয়ান- সুজন চক্রবর্তী...

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ, ১৯৪২, কার কি ভুমিকা…. দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শুরুতেই কমিউনিস্ট পার্টি দেশব্যাপী বিভিন্ন যায়গায় যুদ্ধবিরোধী কর্মসূচী গ্রহণ করে। বরং এদেশে

স্বাধীনতার লড়াই, দেশপ্রেমের খতিয়ান- সুজন চক্রবর্তী...

বৃটিশ বুঝেছিল – বিপদ কোথায় ১৯২০ সালে জন্ম নেওয়া কমিউনিস্ট পার্টি তখন স্বাভাবিকভাবেই খুবই ছোট। কিন্তু বৃটিশরা প্রথম থেকেই বুঝেছিল

দেশদ্রোহী কারা? এ দেশের স্বাধীনতার লড়াই খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ঘটনাবহুল। দীর্ঘ ইতিহাস সংগ্রামের। নানা ভাষা, নানা মত, নানা পরিধানের ভারতবর্ষ। নানান

ভারতের প্রাণশক্তি কাদের হাতে ?

ভারতের নবীন শিক্ষিত সম্প্রদায়কে এ-ক্ষেত্রে সমবেত হতে হবে। চাষী আর মজরদের মধ্যে জীবনের বাণী প্রচার করা আর তাদের সত্যকারের জীবনের সন্ধান দেওয়াই নবীন শিক্ষিত সমাজের একমাত্র কাজ। চাষী আর মজুরদের বলতে হবে, তোমরা অজানা ভবিষ্যতের লাভের আশায়, বর্তমানের শ্রমলব্ধ ধন পরের পায়ে বিলিয়ে দিয়ে বসে আছ, কিন্তু জানো না তোমরা, বিয়োগের ভিতর দিয়ে লাভ কখনো হতে পারে না। লাভের জন্য যে যোগ চাই-ই চাই। তাদের বোঝাতে হবে, তাদের শ্রমের ধনে তাদের ভোগের অধিকার ষোল আনা রয়েছে, সে -অধিকার ত্যাগ করে তারা পৌরুষের পরিচয় না দিয়ে কাপুরুষতার পরিচয়ই দিচ্ছে, মনুষ্যত্ব হতে তারা বহু দূরে সরে পড়েছে। এককথায়, জীবনে খাওয়া-পরার তীব্র আকাঙ্ক্ষা যতদিন না আমাদের দেশের কৃষক ও শ্রমিকগণের প্রাণে জাগবে ততদিন আমাদের অবস্থার পরিবর্তন কিছুতেই হবে না। পরিবর্তনের প্রয়োজনের সৃষ্টি না হলে পরিবর্তন কেনই বা হবে?

Capitalism is the crisis

মার্কসীয় প্রজ্ঞা আজকের মতো প্রাসঙ্গিক কখনো ছিল না

আমাদের জীবদ্দশাতেই পুঁজিবাদের ধ্বংস প্রত্যক্ষ করা সম্ভব হবে – এখনই হয়ত একথা বলার সময় আসেনি কিন্তু নয়া উদারবাদের ভিতরে এমন পাঁচটি সাধারন বৈশিষ্ট দেখা যাচ্ছে যা পৃথিবীজূড়েই জনগনের দুর্দশার মূল কারন। ক্রমান্বয়ী আর্থিক অবনমন, বাজারের উপরে কতিপয় ব্যবসায়ী গোষ্ঠীর একচেটিয়া রাজত্ব, জনজীবনে প্রয়োজনীয় পণ্য ব্যবহারে গুরুতর অভাব, সার্বিক দুর্নীতি এবং দুনিয়াজূড়ে নৈরাজ্যের প্রতিষ্ঠা এগুলিই হল সেই পাঁচ বৈশিষ্ট। লাগামহীন মুনাফা কিংবা বাজারের উপরে মানবিক নিয়ন্ত্রন কায়েম করতে পারে এমন একটিও প্রতিষ্ঠান বাকি নেই যা পুঁজিবাদ ধ্বংস করেনি। আমার বক্তব্য হল এর ফলে আগামিদিনে এমন অনেক ঘটনা ঘটতে চলেছে যা অভূতপূর্ব – ‘জেলখানার নোটবুক’-এ এমন কিছুরই ইঙ্গিত দিয়েছিলেন আন্তনিও গ্রামশি।”

CPIMCC

সিপিআই(এম) কেন্দ্রীয় কমিটির প্রেস বিবৃতি

কেন্দ্রীয় কমিটি সিদ্ধান্ত নিয়েছে পার্টি ভারতের স্বাধীনতার ৭৫তম বার্ষিকী পালন করবে স্বাধীনতা সংগ্রামে কমিউনিস্টদের ভূমিকা তুলে ধরে। আধুনিক ভারত গঠনের ভাবনা (আইডিয়া অব ইন্ডিয়া)-কে একীভূত করতে কমিউনিস্ট পার্টির অবদান; স্বাধীনতা সংগ্রামে ব্রিটিশদের সাথে আরএসএসের সহযোগিতা; এবং বর্তমান ভারতে সাংবিধানিক ধর্মনিরপেক্ষ-গণতান্ত্রিক-সাধারণতন্ত্রের যেভাবে ভয়াবহ অবমাননা চলছে সেই বিষয়গুলিকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হবে।

মিশনারি থেকে রেভলিউশনারি হয়ে ওঠার চর্চা করতে হবেঃ কাকাবাবুর জন্মদিবসে বার্তা

সাধ্যমতো সমাজে এভাবেই ইতিবাচক হস্তক্ষেপ করতে হয়। কিন্তু শুধু সেবামূলক কাজেই আটকে থাকা উদ্দেশ্য নয়, বৈপ্লবিক পরিবর্তনই হল লক্ষ্য। মিশনারি থেকে রেভলিউশনারি হয়ে ওঠাই তরুণ কমরেডদের চর্চা করতে হবে। কাকাবাবুর স্মরণে সেটাই হবে প্রকৃত উত্তরাধিকার বহন।