কমরেড গৌতম দাশ ১৯৬৮ সালে পার্টিতে যোগ দেন, ১৯৮৬ সালে ত্রিপুরা রাজ্য কমিটিতে নির্বাচিত হন। ১৯৯৪ সালে রাজ্য সম্পাদকমন্ডলীতে এবং ২০১৮ সালে রাজ্য সম্পাদক নির্বাচিত হন। ২০১৫ সালে ২১তম পার্টি কংগ্রেসে তিনি কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। শেষ তিন বছর লাগাতার সন্ত্রাসের মোকাবিলা করেই তিনি ত্রিপুরায় পার্টি পরিচালনার জন্য অবিচলভাবে নিজের কাজ করেছেন।
Category: Home Banner
কমরেড গৌতম দাশের জীবনাবসান...
Comrade Gautam Das, red salute. CPI (M) Tripura State Committee Secretary and Central Committee Member Comrade Gautam Das’s death …
ত্রিপুরায় হামলার প্রসঙ্গে - পলিট ব্যুরোর বিবৃতি
ত্রিপুরায় রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে জনগণের ক্রমবর্ধমান অসন্তোষকে চাপা দিতেই আক্রমণ তীব্র হয়েছে। ক্ষমতায় আসার তিন বছর পরেও বিজেপি সরকার নির্বাচনের সময়ে দেওয়া প্রতিশ্রুতিসমূহ পূরণে সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে। অথচ এই সরকারের আমলে চালু জনকল্যাণ প্রকল্পগুলি এবং বামফ্রন্ট সরকারের উপজাতী মানুষ সম্পর্কিত নীতিগুলি বাতিল হয়েছে। আজ ত্রিপুরায় বুভুক্ষার তাড়না এবং অনাহারে মৃত্যুর ঘটনা বেড়েছে, বেকারত্ব বেড়েছে, অপরাধীদের প্রশ্যয় দেওয়া হচ্ছে। অথচ আরএসএস মানুষের মধ্যে ঘৃণা ও বিভাজনের বীজ বপনের চেষ্টায় ব্যস্ত রয়েছে। যখন গণমাধ্যমের খবরে বাস্তব অবস্থার ছবি তুলে ধরছে তখনই তাদের উপরে আক্রমণ নেমে আসছে। ৩০০ জনেরও বেশি গণমাধ্যমকর্মী শারীরিকভাবে আক্রান্ত হয়েছেন। এই পর্যায়ে, বিজেপি সরকারের সমালোচনা করে এমন ৪টি গনমাধ্যমের দপ্তরে হামলা হয়েছে। ত্রিপুরায় সিপিআই(এম) এবং বামপন্থীদের বিভিন্ন কর্মসূচিতে মানুষের ক্রমবর্ধমান অংশগ্রহণই বিজেপিকে মরিয়া করে তুলেছে।
দেশ বদলের ডাকে ২৭ সেপ্টেম্বর সাধারণ ধর্মঘট... ইন্দ্রজিৎ ঘোষ।
১৩ সেপ্টেম্বর ২০২১, সোমবার জনবিরোধী, কৃষক বিরোধী তিনটি কৃষি আইন প্রত্যাহারের দাবিতে আগামী ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১ দেশ জোড়া ভারত বন্ধের
দেশ বাঁচাতে ২৭ সেপ্টেম্বর সাধারণ ধর্মঘট সফল করুন ... অমিয় পাত্র
২০০৩ সালে কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন এন ডি এ সরকার একটি মডেল আইনের খসড়া রাজ্যগুলির কাছে পাঠায়। কৃষি রাজ্য তালিকাভূক্ত বিষয়, তাই
ত্রিপুরার ঘটনায় প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি লিখলেন সীতারাম ইয়েচুরি
আক্রমন রোধ করতে এবং অপরাধীদের গ্রেপ্তার করতে পুলিশের ব্যর্থতা যদি বাস্তবিক হয়ও তাহলেও মনে রাখতে হয় সংবিধানের নীতিগুলি বাস্তবায়নের দায়িত্ব কেন্দ্রীয় সরকার বাধ্যবাধকতা।
ত্রিপুরায় হামলা চালানোর তীব্র নিন্দা পলিট ব্যুরোর
যে কায়দায় বিজেপি’র গুন্ডাবাহিনী পরিচালিত হয়েছে তাতে রাজ্য সরকারের এই ঘটনায় সরাসরি যোগসাজশ স্পষ্ট হয়েছে। এই হামলাগুলি হয়েছে কারণ শাসক দল বিজেপি ত্রিপুরা রাজ্যের প্রধান বিরোধী দলের কার্যকলাপ দমন করার চেষ্টা করতে চেয়েও বারে বারে ব্যর্থ হয়েছে।
জাতিভিত্তিক জনগণনার দাবিকে সমর্থন জানালো সিপিআই(এম)
জাতিভিত্তিক জনগণনার দাবী পুনরায় সামনে এসেছে। সাধারণ জনগণনায় তফসিলি জাতি ও তফশিলি উপজাতি ভিন্ন জনগনের অন্যান্য পশ্চাদপদ অংশের মানুষ সম্পর্কে কোনো তথ্য থাকে না। ভারতে বসবাসকারী জনগণের বিভিন্ন পশ্চাদপদ অংশগুলিকে চিহ্নিত করে সঠিক জনগণনার প্রয়োজন রয়েছে।
২৫ সেপ্টেম্বরের ভারত বনধ সফল করুন
কৃষি আইনসমূহ বাতিল এবং ন্যূনতম সহায়তা মূল্যের আইনি নিশ্চয়তার দাবীতে কৃষকদের ঐতিহাসিক সংগ্রাম তার দশম মাসেও অব্যাহত রয়েছে। সংগ্রামরত কৃষকদের সাথে কোনোরকম আলোচনার মাধ্যমে সমাধানসুত্র খুঁজে বের করতে মোদী সরকার বারংবার অস্বীকার করছে। মোদি সরকারের এহেন আচরণের নিন্দা করার সাথে বাম দলগুলি এই দাবিও করছে যে নয়া কৃষি আইনসমূহ অবিলম্বে বাতিল করা হোক, ফসলের বিক্রিতে ন্যুনতম সহায়ক মূল্য (এমএসপি) বাস্তবায়নের নিশ্চয়তা দেওয়া হোক, ন্যাশনাল মানিটাইজেশন পাইপলাইন পরিকল্পনা এবং নয়া শ্রম কোড বাতিল করা হোক। বামদলগুলির পক্ষ থেকে সারা দেশে নিজেদের সমস্ত ইউনিটকে আগামী ২৫ সেপ্টেম্বর, ভারত বনধ সফল করতে সক্রিয় হবার আহ্বান জানাচ্ছে। দেশের জনগণের সমীপে এই ভারত বন্ধকে সমর্থন করার জন্য বামদলগুলির পক্ষ থেকে আবেদন জানানো হচ্ছে।